Image

সেমিফাইনালের পিচ নিয়ে আফগান কোচের ক্ষোভ, সূচি নিয়েও প্রশ্ন তুলেন

৯৭ প্রতিবেদক:

প্রকাশ : 7 মাস আগেআপডেট: 1 সেকেন্ড আগে
সেমিফাইনালের পিচ নিয়ে আফগান কোচের ক্ষোভ, সূচি নিয়েও প্রশ্ন তুলেন

সেমিফাইনালের পিচ নিয়ে আফগান কোচের ক্ষোভ, সূচি নিয়েও প্রশ্ন তুলেন

সেমিফাইনালের পিচ নিয়ে আফগান কোচের ক্ষোভ, সূচি নিয়েও প্রশ্ন তুলেন

সেমিফাইনাল হেরে পিচকে দুষলেন আফগান কোচ জোনাথন ট্রট। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেমিফাইনাল খেলা পিচ নিয়ে ট্রট খুশি ছিলেন না। আফগানিস্তান ম্য়াচ হেরে পিচ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করবে, সেটাই স্বাভাবিক। তবে পিচে দুই দলের জন্যই কিছু থাকা উচিত ছিল বলে মনে করেন ট্রট। দক্ষিণ আফ্রিকার পেসারদের সামলাতে পারেনি আফগান ব্যাটাররা, গুটিয়ে গেছে কেবল ৫৬ রানে। 

ত্রিনিদাদের টারৌবায় ব্রায়ান লারা ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো সাক্ষী থেকেছে ৪০, ৭৮ কিংবা ৯৫ রানে অল-আউটের ঘটনার। প্রথম সেমিফাইনালে আফগানিস্তান করেছে ৫৬। এরপর ৬৭ বল হাতে রেখে আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে উঠে দক্ষিণ আফ্রিকা। 

স্বপ্নের বিশ্বকাপ অভিযান শেষ। দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে সেমিফাইনালে পর্যুদস্ত হয়ে বিদায় নিল রাশিদ খানের দল। আফগান হেড কোচের মতে, সেমিফাইনালের মতো একটি ম্যাচের পিচ এমন হওয়া উচিত ছিল, যেখানে দুই দলের জন্যই সমান সুবিধা থাকে! ‘এমন পিচে সেমিফাইনাল কেউ চাইবে না’, বললেন আফগানিস্তান কোচ। 

ম্যাচ শেষে ট্রট বলেন, ‘আমি নিজেকে সমস্যায় ফেলতে চাই না। আবার এটাও বলতে চাই না যে আঙুর ফল টক। কিন্তু বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের মতো একটি ম্যাচে আপনি এমন পিচ চাইবেন না। পরিষ্কারভাবেই (পিচে) দুই দলের জন্য সমান সুবিধা থাকা উচিত ছিল।’

‘আমি এটা বলছি না যে কোনো স্পিন আর সিম মুভমেন্ট ছাড়া পিচ সম্পূর্ণ ফ্ল্যাট হওয়া উচিত। কিন্তু এমন হওয়া উচিত নয় যে ব্যাটাররা ভয় পাবে এবং সামনে না এগিয়ে বল মাথার ওপর দিয়ে চলে যেতে দেবে...টি–টোয়েন্টি ক্রিকেট রান তোলা আর উইকেট নেওয়ার মতো আক্রমণাত্মক (একটি সংস্করণ)। এটা টিকে থাকার লড়াই করার বিষয় নয়।’

‘প্রতিপক্ষ যদি ভালো বল করে এবং স্কিল ব্যবহার করে আপনাকে কঠিন অবস্থায় ফেলে, তাহলে তাদের বাহবা দিতেই হবে। তখন মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপার আসে। আমরা যদি দক্ষিণ আফ্রিকার মতো বোলিং করতে পারতাম, আপনারা তাহলে ভিন্ন এক দ্বিতায়ার্ধ দেখতে পেতেন।’

সেমির আগে তাদের খেলোয়াড়রা বিশ্রামের সুযোগ পাননি বলেও জানান ট্রট। বিশ্বকাপ সূচি নিয়ে প্রশ্ন তুলেন, ‘আমরা (ম্যাচ খেলার পর) রাত তিনটায় হোটেলে ফিরেছি, এরপর সকাল আটটায় আবার হোটেল ছাড়তে হয়েছে—মাত্র পাঁচ ঘণ্টার ব্যাবধান। তাই পর্যাপ্ত ঘুমাতে না পারায় বেচারা খেলোয়াড়েরা শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে অনেক ক্লান্ত ছিল।’

Details Bottom
Details ad One
Details Two
Details Three