সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের রান উৎসব চলছেই
- 1
কেন্দ্রীয় চুক্তিতে না রাখতে তামিমের অনুরোধ, তবে...
- 2
চমক দিয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড ঘোষণা
- 3
২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সূচি প্রকাশ করল আইসিসি
- 4
সাইম আইয়ুবের আরও এক সেঞ্চুরি, দক্ষিণ আফ্রিকাকে হোয়াইটওয়াশ করল পাকিস্তান
- 5
বেশ কিছু পরিবর্তন নিয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ওয়ানডে স্কোয়াড ঘোষণা
সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের রান উৎসব চলছেই
সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের রান উৎসব চলছেই
পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে এখন সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। দলটি মাঠে নামলেই যেন প্রতিপক্ষের বোলারদের উপর চড়াও হওয়ার খেলা জমে ওঠে। এবার দিল্লির মাটিতে দিল্লি ক্যাপিটালসের বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৬৬ রান তোলে হায়দ্রাবাদ। জবাবে শুরুটা বিধ্ধংসী হলেও, শেষ পর্যন্ত ১৯.১ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয় দিল্লি। ম্যাচটি হারতে হয়েছে ৬৭ রানের ব্যবধানে।
টসে জিতেছিল দিল্লি। তবে হায়দ্রাবাদকে ব্যাটিংয়ে পাঠানো যেন বড় কাল হয়ে গেল। পাওয়ারপ্লের প্রথম ৬ ওভারে রেকর্ড ১২৫ রান তোলে দুই ওপেনার; ট্রাভিস হেড ও অভিষেক শর্মা। ৬.২ ওভারে গিয়ে ফিরে যান অভিষেক, ১২ বলে ৪৬ রান করে।
হেড তখনো ব্যাট না যেন চাবুক ঘুরিয়ে চলেছেন। ফিফটি ছাড়িয়ে ছুটছেন আরো বড় কিছুর দিকে। এইডেন মার্করামের ব্যাটে ১ রানের বেশি আসেনি। এরপরেই ফিরেছেন হেড, ৩২ বলে ৮৯ রানের ইনিংসে ছিল ১১ টি চার এবং ৬ টি ছক্কার মার।
পরের ব্যাটারদের নিতিশ কুমার রেড্ডির ২৭ বলে ৩৭ রানের ইনিংসের উপরে স্থান নিয়েছেন শাহবাজ আহমেদ। এই ব্যাটার ছিলেন অপরাজিত। তার ব্যাটেও আসে ২৯ বলে ৫৯ রানের ইনিংস।
শেষ পর্যন্ত হায়দ্রাবাদের রান গিয়ে ২৬৬ তে থামে।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে দাপট দেখিয়ে শুরু করে দিল্লি। প্রিথবি শ ৫ বলে ১৬ করে ফিরেছন, ডেভিড ওয়ার্নার ১ এর বেশি করেননি। তবে তিনে নামা আরেক অস্ট্রেলিয়ান জ্যাক ফ্রেশার ম্যাকগার্ক যেন তেড়ে উঠলেন। তার ব্যাটে ভর দিয়ে দিল্লির পাওয়ারপ্লেতে ওঠে ৮০ টি রান, ২ উইকেট হারিয়ে।
দলীয় ১০৯ রানে মায়াঙ্ক মারকান্দের শিকার বয়ে ম্যাকগার্ক ফিরে যান ১৮ বলে ৬৫ রানে। তার ইনিংস সাজানো ছিল ৫ চার ও ৭ ছক্কায়।
ম্যাকগার্ক ফিরলে কিছুটা ঢিলা হয়ে যায় দিল্লির খেলা। পরের ব্যাটারদের মধ্যে অভিষেক পোরেল ও রিশাব পান্ট ছিলেন উল্লেখযোগ্য। পোরেল ২২ বলে ৪২ এবং পান্ট ৩৫ বলে ৪৪ রান করে ফিরে যান।
দিল্লির হয়ে আর কোনো ব্যাটার সেভাবে জ্বলে উঠতে পারেননি। ওদিকে প্রতিপক্ষের পেসার টি নটরাজন দুর্দান্ত বোলিং করে গেছেন। চাপে পড়ে উইকেট হারিয়েছে দলটি। নটরাজন একাই নিয়েছেন ৪ উইকেট।
দিল্লি ১৯৯ রানে সব উইকেট হারিয়ে ইনিংস শেষ করে।