দুই সোহানের লড়াইয়ের দিনে খুলনাকে হারাল রাজশাহী
- 
                        
                            1
                            
গুরবাজ-জাদরানের ঝড়ে জিম্বাবুয়েকে ক্লিন সুইপ করল আফগানিস্তান
 - 
                        
                            2
                            
ভারতীয় নারীদের বিশ্বকাপ জয়ের সাথে রেকর্ড পরিমাণ পুরস্কার
 - 
                        
                            3
                            
নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভারতের স্বপ্নপূরণ
 - 
                        
                            4
                            
ওয়াশিংটনের বিস্ফোরণ, হোবার্টে ভারতের দাপুটে প্রত্যাবর্তন
 - 
                        
                            5
                            
হঠাৎ উধাও ভারতীয় লিগের আয়োজকেরা, বিপাকে গেইল-পেরেরা, অংশ নেয়ার কথা হিল সাকিবেরও
 
                                দুই সোহানের লড়াইয়ের দিনে খুলনাকে হারাল রাজশাহী
দুই সোহানের লড়াইয়ের দিনে খুলনাকে হারাল রাজশাহী
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ডিএলএস পদ্ধতিতে খুলনাকে ১৪ রানে হারিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছে রাজশাহী। সিলেট একাডেমি মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই গোল্ডেন ডাক মেরে ফেরেন খুলনার অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৭৭ রান তোলেন সদ্য যুব এশিয়া কাপ জয়ী অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিম ও অমিত মজুমদার। অমিত করেন ২৭ রান।
যুবাদের অধিনায়ক তামিম খুলনার হয়ে খেলেন ৩১ বলে ৫৩ রানের ইনিংস। তার ইনিংসে ছিলো ৩ টি চার ও ৪ টি ছয়ের মার। ফরহাদ রেজা ও মোহর শেখের আঘাতে দ্রুতই আরো কয়েকটি উইকেট হারিয়ে ফেলে খুলনা। শেষ দিকে নুরুল হাসান সোহানের ২৬ বলে ৩৭ ও মৃতুঞ্জয় চৌধুরীর ১৫ বলে ৩৫ রানে নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭২ রান সংগ্রহ করে খুলনা।
রাজশাহীর হয়ে ৩ টি উইকেট শিকার করেন ফরহাদ রেজা, ২ টি উইকেট তুলে নেন মোহর শেখ।
১৭৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৭.২ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৫৩ রান তোলে রাজশাহী। তারপর আলোকস্বল্পতায় ম্যাচ ওখানেই বন্ধ ঘোষণা করে আম্পায়ার। ডিএলএস মেথডে জয়ের জন্য ১৭.২ ওভারে রাজশাহীর লাগতো ১৪২ রান। রাজশাহীর রান ইতিমধ্যেই ১৫৩ থাকায় খুলনার বিপক্ষে ১১ রানের জয় পায় রাজশাহী।
রাজশাহীর হয়ে সর্বচ্চো ৩৮ বলে ৬৬ রান করেন হাবিবুর রহমান সোহান। প্রীতম কুমার ৩০, সাব্বির হোসেন ২৮ রান করেন। খুলনার হয়ে ২ টি উইকেট শিকার করেন মৃতুঞ্জয় চৌধুরী।
