নিউইয়র্কের মাঠ দেখে অবিশ্বাস্য লাগছে শান্তর, জানালেন কারণ
নিউইয়র্কের মাঠ দেখে অবিশ্বাস্য লাগছে শান্তর, জানালেন কারণ
নিউইয়র্কের মাঠ দেখে অবিশ্বাস্য লাগছে শান্তর, জানালেন কারণ
নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ হবে ৩ জুন। শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকার ঐ ম্যাচের আগে ১ জুন বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার প্রস্তুতি ম্যাচ দিয়ে এই মাঠের রিয়েলিটি চেক হবে।
প্রস্তুতি ম্যাচ সামনে রেখে নিউইয়র্কে অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ দল। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ২-১ এ হারা সিরিজের ক্ষত বিশ্বকাপের আগে শুকাতে নাজমুল হোসেন শান্তর দলের প্রস্তুতি ম্যাচেও ভালো ফল দরকার।
এর আগে নিউইয়র্কের এই ক্রিকেট মাঠের ছবি ও ভিডিও ইন্টারনেটে দেখেছেন শান্ত। তবে নিজে এই মাঠে প্রবেশ করে অন্যরকম অনুভূতি হয়েছে তাঁর।
শান্তর মতে, 'এটি অবিশ্বাস্য,আমি মনে করি এটা পাগলাটে।'
'আমরা সবাই ইন্টারনেটে দেখেছি এখানে কিছুই ছিল না (তিন মাস আগে)। এখন এটাকে যথাযথ এক স্টেডিয়াম লাগছে, দেখতে দারুণ লাগছে।'
'বিশেষভাবে বলতে হয় ইস্টার্ন গ্র্যান্ডস্ট্যান্ডের কথা। আমি এটাকে এমন আশা করিনি, আমি মনে করি এটা একেবারেই যথাযথস্টেডিয়াম। মাঠকে দেখতে খুবই ভালো লাগছে, এটা প্রোপার ক্রিকেট গ্রাউন্ড।'
'সত্যি কথা বলতে গেলে আমি এমন কিছু আশা করিনি। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমরা সবাই দেখছিলাম উইকেট কেমন দেখতে, গ্রাউন্ড কেমন হবে, আর সবাই এখানে কি ঘটতে চলেছে তা দেখতে মুখিয়ে আছি।'
৩৪,০০০ দর্শক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন গ্যালারি ডিজাইন করেছে পপুলাস। টার্ফ আনা হয়েছে ল্যান্ডটেক গ্রুপ থেকে, যারা নিউইয়র্ক মেজর লিগ বেসবল দল ও ইন্টার মিয়ামি মেজর লিগ সকার টিমের অনেক প্রজেক্ট সফলভাবে সম্পন্ন করেছে।
ড্রপ ইন উইকেট ফ্লোরিডাতে অ্যাডিলেড ওভাল টার্ফ সলুশন থেকে আনা হয়েছে, যা রক্ষণাবেক্ষণ করেছেন হেড কিউরেটর ড্যামিয়েন হফ। ২০ ঘন্টার যাত্রা শেষে এই উইকেট এখন নিউইয়র্কের মাঝ উইকেটে।
এই মাঠে বাংলাদেশ কেবল প্রস্তুতি ম্যাচই নয়, খেলবে মূলপর্বের এক ম্যাচও। ১০ জুন সেই ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।