আর্জেন্টিনা ভক্ত সন্তানদের আঁকা ছবি প্রকাশ করে মাশরাফি যা বললেন
- 1
কেন্দ্রীয় চুক্তিতে না রাখতে তামিমের অনুরোধ, তবে...
- 2
চমক দিয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড ঘোষণা
- 3
২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সূচি প্রকাশ করল আইসিসি
- 4
সাইম আইয়ুবের আরও এক সেঞ্চুরি, দক্ষিণ আফ্রিকাকে হোয়াইটওয়াশ করল পাকিস্তান
- 5
বেশ কিছু পরিবর্তন নিয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ওয়ানডে স্কোয়াড ঘোষণা
আর্জেন্টিনা ভক্ত সন্তানদের আঁকা ছবি প্রকাশ করে মাশরাফি যা বললেন
আর্জেন্টিনা ভক্ত সন্তানদের আঁকা ছবি প্রকাশ করে মাশরাফি যা বললেন
১৯৮৬ সালে ফিফা বিশ্বকাপ, ১৯৯৩ সালে কোপা আমেরিকায় শিরোপা জয়ের পর আর্জেন্টিনা শিরোপা জয় করা যেনো ভুলেই গিয়েছিল। ১৯৯০ বিশ্বকাপে রানার আপ, ২০১৪ বিশ্বকাপে রানার আপ। কোপা আমেরিকাতে ২০০৪, ২০০৭, ২০১৫, ২০১৬ তে ফাইনালে উঠেও শিরোপা জিততে পারেনি ডিয়েগো ম্যারাডোনা, লিওনেল মেসিদের আর্জেন্টিনা।
ফাইনালের গেরো কাটে ২০২১ কোপা আমেরিকাতে। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে হারিয়ে শিরোপা জয়ের আনন্দে মাতে লিওনেল মেসি, অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়ারা। সেখানেই শেষ নয়, ইউরো চ্যাম্পিয়ন ইতালিকে হারিয়ে ফিনালিসিমা জয়ের পর ২০২২ বিশ্বকাপেও চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা।
অনেক অপেক্ষার পর কাঙ্ক্ষিত শিরোপা জয়, প্রিয় ফুটবলারের হাতে বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকার ট্রফি দেখা- আর্জেন্টিনা ভক্তদের আনন্দের শেষ নেই। অনেকের মত বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজাও মনে করেন যা দেখার ছিল সব দেখে ফেলেছেন।
নিজে আর্জেন্টিনা ভক্ত, মাশরাফির ছেলে ও মেয়ে দুজনেই বাবার মত আর্জেন্টিনা ভক্ত। দুজনেই একেছেন প্রিয় দল, প্রিয় ফুটবলারের জার্সির ছবি। ছেলে সাহেল তো মেসির জার্সি নাম্বারের সাথে নিজের নাম জুড়ে দিয়েছেন। সেই ছবি দুইটি ফেসবুকে প্রকাশ করেছেন মাশরাফি।
নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে মাশরাফি বিন মর্তুজা লেখেন, 'বছরের পর বছর আমি মনে ধারণ করেছি এই দলটাকে, অবশেষে নিজ চোখে বিশ্বকাপ নিতে দেখেছি। এখন সত্যি দলটা জিতলে ভালো লাগে, তবে ট্রফি না পাওয়ার বা দেখার সেই তাড়না অনুভব হয়না। কেন যেন মনে হয় যা দেখতে চেয়েছি তা তো দেখেই ফেলেছি।
এখন আমার সন্তানরা এই দলটাকে মনে প্রানে ভালোবাসে, এমনকি আজ দুজন দুইটা ছবি একেও জলরং করেছে। আমি ভাবছি ওদের মাথায়ও একই ভূত চেপে বসেছে। এটাকেই সম্ভবতো লেগেসি বলে। যদিও ওদের এই দলের ট্রফি জিততে দেখার চাপটা আমাদের জেনারেশনের মতো নাই। তবুও আবেদন থেকেই যাবে যতোদিন না পর্যন্ত প্রিয় বাংলাদেশ বিশ্বকাপ না খেলছে।
বি.দ্র.—আর্ট(হুমায়রা/সাহেল)।'