Image

মুম্বাইয়ের তীরে এসে ডুবল তরী, অধিনায়ক গিলের প্রথম জয়

৯৭ প্রতিবেদক:

প্রকাশ : 7 মাস আগেআপডেট: 1 সেকেন্ড আগে
মুম্বাইয়ের তীরে এসে ডুবল তরী, অধিনায়ক গিলের প্রথম জয়

মুম্বাইয়ের তীরে এসে ডুবল তরী, অধিনায়ক গিলের প্রথম জয়

মুম্বাইয়ের তীরে এসে ডুবল তরী, অধিনায়ক গিলের প্রথম জয়

মুম্বাইয়ের তরী ডুবল তীরে এসে। জয়ের কাছাকাছি এসেও জয়ের দেখা পাওয়া হলো না গুজরাট টাইটান্সের বিপক্ষে। আইপিএলের অধিনায়ক হিসেবে আজ অভিষেক হয়েছে শুবমান গিলের। গিলের জন্য টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচ জয়। প্রথমে ব্যাট করতে নামা গুজরাট ৬ উইকেট হারিয়ে ১৬৮ রান করে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে মুম্বাইয়ের পক্ষে ১৬২ রান পর্যন্ত যাওয়া সম্ভব হয়, ৯ উইকেট হারিয়ে, নির্ধারিত ২০ ওভারে। 

লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করতে গিয়ে শুরুতেই হোঁচট খায় মুম্বাই। আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের প্রথম ওভারে কট বিহাইন্ড হয়ে ফেরেন ইশান কিষান। আরেক ওপেনার রোহিত শর্মা অবশ্য দলকে একটা ভালো অবস্থায় রেখেই বিদায় নিয়েছেন। তবে তার আগে নামান ধির ১০ বলে ২০ করে ফিরেছেন। 

রোহিত ও ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড় হিসেবে নামা ডেওয়াল্ড ব্রেভিস মুম্বাইয়ের জন্য বড় জুটির আশ্বাস দেন। দুজনে মিলে ৭৭ রান তোলেন দলের খাতায়। ব্যক্তিগত ৪৩ রানে সাই কিশোরের বলে লেগ বিফোরের শিকার হয়ে ফেরেন রোহিত, খেলেন ২৯ টি বল। 

ব্রেভিস তখনো ছিলেন, তিলক ভার্মার সাথে ম্যাচটি সহজ করে ফেলেছিলেন। তবে দলীয় ১২৯ রানে ব্রেভিসকে ৪৬ রানে ফেরান মোহিত শর্মা। এরপর থেকেই ভাঙন শুরু মুম্বাইয়ের। ১৮তম ওভারে টিম ডেভিড ও পরের ওভারে তিলকের ফেরায় চাপে পড়ে দলটি। স্পেনসার জনসনের সেই ওভারে ফিরেছেন জেরাল্ড কোয়েটজিও। তখন ৭ উইকেট হারিয়ে ১৫০ রানে অবস্থান করছিল মুম্বাই। 

১২ বলে ২৭ রানে থাকা ম্যাচটি, ৬ বলে ১৯ রানের সমীকরণে আসে। শেষ ওভারে উমেশ যাদবকে ছক্কা মেরে শুরু করেন হার্দিক। পরের ডেলিভারিতে খেলেন বাউন্ডারি। কিন্তু তৃতীয় ও চতুর্থ বলে সামলাতে পারেনি ব্যাটাররা। হার্দিক ফেরেন ১১ রানে। আর চতুর্থ বলে পীযুষ চাওলার ফেরায় বিপদ বাড়ে। 

শেষ দুই বলে ৯ রান প্রয়োজন ছিল। বুমরাহ ও শামস মুলানি একটি করে সিঙ্গেল নিয়েই সন্তুষ্ট থাকেন। 

এর আগে আহমেদাবাদে টস হেরে গুজরাটের দুই ওপেনার ঋদ্ধিমান সাহা ও গিল মিলে দারুণ শুরু করেন। তবে ইনিংস বড় হয়নি কারো। সাহা ফেরেন ১৯ রানে, গিল ফিরেছেন ৩১ রানে। তিনে নামা সাই সুদর্শন দলের পক্ষে রান এগিয়ে নিতে সাহায্য করেন। বাকিরাও কম-বেশি ব্যাট হাতে ভূমিকা রাখেন। 

সুদর্শন যখন ৪৫ রানে ফিরেছেন, দলের রান তখন ৫ উইকেট হারিয়ে ১৩৪। পরবর্তীতে রাহুল তেওয়াতিয়ার ১৫ বলে ২২ রানে, শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেট হারিয়ে ১৬৮ রানের সংগ্রহ ওঠে গুজরাটের। 

মুম্বাইয়ের পক্ষে জাসপ্রীত বুমরাহ একাই নিয়েছেন ৩ টি উইকেট।

Details Bottom
Details ad One
Details Two
Details Three