বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়া থেকে ড্রপ-ইন পিচ আনা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
- 1
অবসরের পরেও মাঠে, প্রশ্নের মুখে মুশফিক-রিয়াদ : প্রশ্নবিদ্ধ ক্রিকেট নীতি ও নৈতিকতা
- 2
নেওয়াজকে বিশ্বসেরা বললেন পাক কোচ, কূটনৈতিক জবাব দিলেন ভারতীয় কোচ
- 3
জাকেরের কণ্ঠে আত্মসমালোচনা, আফগানিস্তানের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয়
- 4
রবিনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে রাজশাহীকে ৭ উইকেটে হারালো ঢাকা মেট্রো, বগুড়ায় পরিত্যাক্ত রংপুর-সিলেট ম্যাচ
- 5
বিসিবির সঙ্গে দুই বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু করলেন সাইমন টফেল

বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়া থেকে ড্রপ-ইন পিচ আনা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়া থেকে ড্রপ-ইন পিচ আনা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। খুব বেশি দেরি নেই আসর শুরু হতে। তোড়জোড় প্রস্তুতি চলছে। এরই ধারাবাহিকতা অস্ট্রেলিয়া থেকে ১০ টি ড্রপ-ইন পিচ এসেছে যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটি যে পিচগুলো ব্যবহার করবে, সেখানে বাউন্স-গতি এসব স্বাভাবিকভাবে তাই বেশি হওয়ার কথা। তেমনটি জানিয়েছেন অ্যাডিলেইডের কিউরেটর ডেমিয়েন হাউ, যিনি দায়িত্বে আছেন যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বকাপ পিচ তৈরিতে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজে যে ম্যাচগুলো হবে সেখানে বল তুলনামূলক ধীর হওয়ার কথা। স্পিনাররা সুবিধা পাবে, এমন ধারণা করা হচ্ছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহৃত হওয়া পিচে অস্ট্রেলিয়ান মাটির ছোঁয়া থাকবে, ফলে সেখানকার পিচ যে গতিময় হয়ে উঠবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
মোট ১৬ টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে যুক্তরাষ্ট্রে, বাকি ৩৯ ম্যাচ ওয়েস্ট ইন্ডিজ আয়োজন করবে। উদ্বোধনী দিনের ম্যাচ, ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ক্রিকেটের এই নতুন ভেন্যুতে। কিউরেটর হাউ জানান, “আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে গতি ও ধারাবাহিক বাউন্স তৈরি করা, যেখানে খেলোয়াড়েরা শট খেলতে পারবে। আমরা বিনোদনধর্মী ক্রিকেট চাই, তবে এখানেও চ্যালেঞ্জ থাকবে।”
গত বছর অক্টোবর থেকে ড্রপ-ইন পিচের কাজ শুরু হয়। যেগুলো ট্রে-তে ঢুকিয়ে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। হাউ এর দায়িত্ব ছিল, ৪ টি ম্যাচ পিচ এবং ৬ টি অনুশীলন পিচ তৈরির। যুক্তরাষ্ট্রের আবহাওয়া বিবেচনায় পিচগুলোকে উষ্ণ অবস্থায় রাখা হয়েছে।
আগামী জুন মাসের ২ তারিখ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে বিশ্ব ক্রিকেটের এই জমজমাট আসর৷ দলগুলো বিভিন্নভাবে তাদের প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছে। এখন ভারতে চলছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)। যেখানে বিশ্বের নামীদামী ক্রিকেটাররা খেলে যাচ্ছেন। তারা এই লিগ খেলে নিজেদের প্রস্তুতির অংশটুকু সম্পন্ন করার চেষ্টা করছেন।