'মানুষ সেগুলোই বেশি মনে রাখবে যা আপনি ফিনিশ করতে পারেননি'
- 1
অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশি বোলারদের শিকার ৫ উইকেট
- 2
শুরুর ১৫ মিনিটেই হাসান মাহমুদের দুই উইকেট, এরপর বিবর্ণ বাংলাদেশ
- 3
টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক সেঞ্চুরি করে তিলক বার্মার বিশ্বরেকর্ড
- 4
ঢাকা লিগে ৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নি'ষিদ্ধ করল বিসিবি
- 5
জমকালো আয়োজনে উন্মোচিত হল এনসিএল টি-টোয়েন্টির লোগো, দেখা যাবে সরাসরি
'মানুষ সেগুলোই বেশি মনে রাখবে যা আপনি ফিনিশ করতে পারেননি'
'মানুষ সেগুলোই বেশি মনে রাখবে যা আপনি ফিনিশ করতে পারেননি'
টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ব্যাটিং অ্যাপ্রোচ নিয়ে সমালোচনা হয়েছে অনেক। তার ধীর গতির ব্যাটিংয়ে বেশ কয়েকটা ম্যাচেই তীরে এসে তরী ডুবেছে বাংলাদেশের। তবে নিজের ব্যাটিং অ্যাপ্রোচ পাল্টানোর চেষ্টা করেছেন রিয়াদ, জানালেন নিজেই।
মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অবসরের সিন্ধান্ত ঘোষণা করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তখন তিনি জানান কীভাবে নিজের ব্যাটিং অ্যাপ্রোচ পাল্টানোর চেষ্টা করেছেন তিনি।
"২০১৬ সালের আগে এই ফরম্যাটে আমার গড় ও স্ট্রাইক রেট আহামরি ভালো ছিল না। ২০১৬ সালের বিশ্বকাপ ছিল ভারতে। এখানে আসার আগে খুলনায় একটি প্র্যাকটিস ক্যাম্প করি। সেই ক্যাম্প থেকে আমি ব্যাটিং এপ্রোচ পাল্টানোর চেষ্টা করি। ৬ বা ৭ নম্বরে নামতাম, ঐ জায়গায় ব্যাট করতে আমাকে এপ্রোচ ও স্টাইল বদলাতে হয়েছে। তখন থেকে ফিনিশারের ভূমিকা পালন করেছি। তবে এই জায়গাটা খুব কঠিন। কখনও কখনও ব্যর্থ হবেন। মানুষ সেগুলোই বেশি মনে রাখবে যা ফিনিশ করতে পারেননি। এটাই ক্রিকেটের অংশ।"
কোনো আক্ষেপ না রেখে অবসরের এই সিন্ধান্ত,জানালেন রিয়াদ। "আমার কোনো আক্ষেপ নেই। বাংলাদেশের হয়ে খেলার সময় কোনো পর্যায়ে কখনই আমার আক্ষেপ ছিল না। আমি সবসময় টিম ম্যান হতে চেয়েছি, যে পজিশনেই খেলি না কেন। আমার দায়িত্ব পালন করতে সচেষ্ট ছিলাম। কোনো আফসোস নেই।"
২০১৬ সালে ভারতের বিপক্ষে ৩ বলে ১ রান তুলতে পারেনি বাংলাদেশ। সেই আক্ষেপ পুরো দেশবাসীর মত ভুলতে পারেননি রিয়াদ নিজেও। তিনি বলেন, "সবচেয়ে হতাশাজনক ব্যাঙ্গালুরুতে ভারতের বিপক্ষে সেই ম্যাচ জেতাতে না পারা। ২০১৬ সালের সেই ম্যাচই আমার জীবনের অন্যতম হতাশাজনক, লাইফ চেঞ্জিং মোমেন্ট। সেখান থেকে বড় শিক্ষা নিয়েছিলাম। বেস্ট মোমেন্ট হয়ত নিদাহাস ট্রফি, যে ম্যাচটা জিতলাম।"