প্রতিপক্ষের বড় জুটি হলে 'বিরক্তি' লাগে হাসান মাহমুদের
- 1
যাকে সরানো হলো ‘অযোগ্য’ বলে, পরামর্শ নিতে হলো ‘অপরিহার্য’ জেনে
- 2
বিসিবি নির্বাচন, ফিক্সিং ইঙ্গিত ও ক্রীড়া উপদেষ্টার ‘সীমিত হস্তক্ষেপ’: আড়ালের গল্প কী?
- 3
শাস্তি এড়াতে এশিয়া কাপে পাকিস্তানের মুখোমুখি হচ্ছে ভারত
- 4
নিজাকাতের প্রিয় খেলোয়াড় সাকিব, স্পিনেই বাজিমাত করতে চায় হংকং
- 5
চ্যাম্পিয়নশিপের স্বাদ পেতে চান, এশিয়া কাপে আশাবাদী লিটন দাস

প্রতিপক্ষের বড় জুটি হলে 'বিরক্তি' লাগে হাসান মাহমুদের
প্রতিপক্ষের বড় জুটি হলে 'বিরক্তি' লাগে হাসান মাহমুদের
৩ উইকেটে ১০১ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ। পিছিয়ে আরও ১০১ রানে। গেল দুই দিনে কাগিসো রাবাদা, উইয়ান মুল্ডারদের আধিপত্য দেখে একটা প্রশ্ন এখন আলোচনায়- বাংলাদেশের একাদশে এক পেসার কম কিনা? সেরা একাদশে থাকা একমাত্র পেসার হাসান মাহমুদ অবশ্য এসব নিয়ে ভাবছেন না।
সাত ব্যাটসম্যান ও দুই স্পিনার, এক পেসারের সঙ্গে অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে বাংলাদেশ দল একাদশ সাজিয়েছে এভাবে। পেসার হিসেবে খেলছেন শুধু হাসান মাহমুদ। বিপরীতে, দক্ষিণ আফ্রিকার দুই পেসার উইয়ান মুল্ডার ও কাগিসো রাবাদা।
বাংলাদেশের এক পেসার কম ইস্যুতে সংবাদ সম্মেলনে আসা হাসান মাহমুদ জানালেন, এসব টিম ম্যানেজমেন্টের বিষয়, তিনি কেবল নিজের কাজে ফোকাস রাখছেন। পেসার কমের প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে বললেন, তাইজুল ইসলাম অনেক ভালো বল করেছে।
'আমার মনে হয় সবার দায়িত্ব সেম, উইকেট নেওয়া, সেটা একটা পেসার দুইটা পেসার যাই হোক। যেহেতু আমাকে নেওয়া হয়েছে, সেহেতু আমার দায়িত্ব হচ্ছে কীভাবে উইকেট টেকিং ডেলিভারি করা যায়। পার্টনারশিপ বোলিং করা যায়। আমার কাছে এটাই গুরুত্বপূর্ণ। ওটা চিন্তা করা গুরুত্বপূর্ণ নয় যে একটা পেসার খেললে ভালো হতো না দুইটা। এটা সম্পূর্ণ তাদের বিষয়। আমার মনে হয় তাইজুলও ভালো বল কর।'
প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের বড় জুটি হলে বিরক্তিকর চলে আসে হাসানের, 'আসলে টেস্টে এমনটা হয়, অহরহ হতে থাকে, আমরাও দেখি, আমাদেরও বিরক্তি চলে আসে। আমরা তখন চাই রান কম দিতে, বেসিকটা ধরে রাখতে হবে। আপনার চেষ্টা করতে হবে ব্যাটারকে প্রেসারে রাখা। দুই পাশ থেকে জুটি গড়ে বোলিং করা। এটাই আপনার হাতে আছে। এটাই আরকি।'