কানপুরে দুপুরেই শেষ প্রথম দিনের খেলা
- 1
অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশি বোলারদের শিকার ৫ উইকেট
- 2
শুরুর ১৫ মিনিটেই হাসান মাহমুদের দুই উইকেট, এরপর বিবর্ণ বাংলাদেশ
- 3
টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক সেঞ্চুরি করে তিলক বার্মার বিশ্বরেকর্ড
- 4
ঢাকা লিগে ৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নি'ষিদ্ধ করল বিসিবি
- 5
জমকালো আয়োজনে উন্মোচিত হল এনসিএল টি-টোয়েন্টির লোগো, দেখা যাবে সরাসরি
কানপুরে দুপুরেই শেষ প্রথম দিনের খেলা
কানপুরে দুপুরেই শেষ প্রথম দিনের খেলা
কানপুরে আজ টেস্টের প্রথম দিনে মধ্যাহ্নভোজ বিরতির পর ৯ ওভার খেলা হয়েই বন্ধ হয়। আকাশে ঘনকালো মেঘ থাকায় জ্বালানো হয়েছিল স্টেডিয়ামের সবকটি ফ্লাডলাইট। তবে প্রথমে ম্যাচ উপযোগী আলো না থাকায় খেলা বন্ধ হয়। এরপর বৃষ্টিও হয়। ৩ উইকেট হারানো বাংলাদেশ কাল ব্যাটিংয়ে মুমিনুল-মুশফিক জুটিতে।
কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামে বৃষ্টি থামার কোনো আভাস না থাকায় কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর প্রথম দিনের খেলা সমাপ্ত ঘোষণা করেন আম্পায়াররা। ফলে প্রথম দিন শেষে ৩৫ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১০৭ রান। মুমিনুল হক ৮১ বলে ৪০ ও মুশফিকুর রহিম ১৩ বলে ৬ রানে অপরাজিত।
ভারতের বিপক্ষে কানপুর টেস্টের প্রথম দিনের প্রথম সেশনে দুই ওপেনারকে হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। লাঞ্চ বিরতিতে যাওয়ার আগে টাইগারদের সংগ্রহ ছিল ৭৪ রান। ২৪ বলে শূন্য রানে আউট হলেন জাকির হাসান। আকাশ দ্বীপের দ্বিতীয় শিকার হন সাদমান। তবে শান্ত-মুমিনুলের ব্যাটে চড়ে লাঞ্চ ব্রেকে গেল বাংলাদেশ। ফিরে এসে উইকেট হারান শান্ত। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের শিকার হয়ে ৫৭ বলে ৩১ রান করে ফেরেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুর আধঘণ্টা নির্বিঘ্নে কাটিয়ে দেন সাদমান ইসলাম ও জাকির হাসান। তবে থিতু হয়েও রানের দেখা পাননি জাকির। ২৪ বল উইকেটে কাটিয়েও রানের খাতা খুলতে পারলেন না জাকির হাসান। আকাশ দ্বীপের করতে আসা প্রথম ওভারেই জাকির ফেরত যান প্যাভিলিয়নে।
জাকিরের পর আরেক ওপেনার সাদমান ইসলামকেও বিদায় করেন আকাশ। নিজের তিন ওভারের মধ্যে দুই ওপেনারকে ফিরিয়ে কানপুর টেস্টে ভারতকে এনে দেন উড়ন্ত শুরু। লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়া সাদমান ৩৬ বলে ২৪ রান করেন। প্রথমে অবশ্য আম্পায়ার বোলার-ফিল্ডারদের আবেদনে সাড়া দেননি। রিভিউ চ্যালেঞ্জ নিয়ে সাদমানের উইকে নিশ্চিত করেন রোহিত শর্মা। ২৯ রানে দুই উইকেট হারানো বাংলাদেশকে এরপর অবশ্য স্বস্তি এনে দেন তিনে নামা মুমিনুল হক ও অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।