যখন যেমন, তখন তেমনঃ তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটিং মন্ত্র
যখন যেমন, তখন তেমনঃ তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটিং মন্ত্র
যখন যেমন, তখন তেমনঃ তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটিং মন্ত্র
চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৩ ম্যাচেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ দল। তিন ম্যাচেই হেসেছে তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাট। প্রথম ম্যাচে ১৮ বলে অপরাজিত ৩৩, দ্বিতীয় ম্যাচে ২৫ বলে অপরাজিত ৩৭ ও তৃতীয় ম্যাচে ৩৮ বলে ৫৭। শেষ দুই ম্যাচেই জিতেছেন ম্যাচ সেরার পুরষ্কার।
৫৭ রানের ইনিংস আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে তাওহীদ হৃদয়ের ক্যারিয়ার সেরা। ম্যাচ জেতানোর পুরষ্কার নিয়ে হৃদয় সামলান সংবাদ সম্মেলনও।
বিপিএল (বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ) দারুণ কাটিয়েছেন, ডিপিএল (ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ) এ দ্রুত রান তুলেছেন। ধারাবাহিকতা বজায় আছে জাতীয় দলের জার্সি গায়েও। হৃদয় বলছেন রান করলে ভালোই লাগে।
'আলহামদুলিল্লাহ, রান করলে তো অবশ্যই ভালো লাগে। একজন ব্যাটার হিসেবে আমার কাজ দলে অবদান রাখা। আমিও চেষ্টা করি ফিল্ডিং করে হোক, রান করে হোক দলে যেন অবদান রাখতে পারি। যেদিন শুরু পাব, দলের জন্য যেন ভালো কিছু দিতে পারি।'
বর্তমানে চার নম্বরে ব্যাট করছেন হৃদয়। তাই ঠিক কখন ব্যাটিংয়ে নামতে হবে তাঁর ঠিক নেই। সেটা জানেন হৃদয়। সেই অনুযায়ী ব্যাট করার চেষ্টা করেন বলে জানান তিনি। উদাহরণ হিসাবে সামনে আনেন জাকের আলি অনিকের সঙ্গে গড়া ৮৭ রানের জুটির কথা।
তাওহীদ হৃদয় বলেন, 'আমি এমন জায়গায় ব্যাট করছি পাওয়ারপ্লেতেও নামা লাগতে পারে, ১৫-১৬ ওভার পরও নামা লাগতে পারে, প্রথম ওভারেও নামা লাগতে পারে। ম্যাচের চাহিদা অনুযায়ী ব্যাট করি। আজ দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে জুটি দরকার ছিল। আমি আর জাকের ভাই পার্টনারশিপ করেছি। চাহিদা অনুযায়ী ব্যাট করার চেষ্টা করেছি। আমাদের লক্ষ্য ছিল যত বেশি রান করা যায়। দ্রুত যদি ২-১টা উইকেট না যেত, ৭০-৮০ রানের একটা ইনিংস থাকত তাহলে দুইশর কাছাকাছি রান থাকত।'