মুশফিকের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানে ইতিহাস
- 1
সাইফ হাসান: টেস্ট ওপেনার থেকে টি-টোয়েন্টি অলরাউন্ডার, ফিরে আসার গল্পে আছেন এক কোচ
- 2
সিলেটে সাইফ-লিটনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে নেদারল্যান্ডসকে ৮ হারালো বাংলাদেশ
- 3
নাসুম স্কোয়াডে থেকেও একাদশে না থাকাটা পরিকল্পনারই অংশ: সালাউদ্দিন
- 4
ডিউ ফ্যাক্টরের বিরুদ্ধে তাসকিনের শ্রেষ্ঠত্ব: সিলেটে বাংলাদেশের জয়
- 5
জয়ের বাইরেও প্রস্তুতির বার্তা: এশিয়া কাপের আগে কতটা তৈরি বাংলাদেশ?

মুশফিকের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানে ইতিহাস
মুশফিকের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানে ইতিহাস
প্রথম টেস্টের চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনের খেলা শেষ, কিন্তু এখনও শেষ হয়নি বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস। আজ সকালের সেশনে লিটনের বিদায় ভাঙে মুশফিকের সাথে শতরানের জুটি। তবে অনবদ্য মুশফিক শতক হাঁকিয়ে গেছেন লাঞ্চ বিরতিতে। বাংলাদেশ এখনও পিছিয়ে ৫৯ রানে। নিজের ১১তম টেস্ট সেঞ্চুরি হলেও পাকিস্তানের বিপক্ষে এটিই মুশফিকের প্রথম।
চতুর্থ দিন প্রথম ঘণ্টায় লিটন দাসকে হারায় বাংলাদেশ। এরপর থেকে দলকে এগিয়ে নিচ্ছেন মুশফিকুর রহিম, জুটি গড়েন মিরাজকে নিয়ে। পাকিস্তানের পেস ও স্পিন তারা সামাল দিচ্ছেন দারুণ দক্ষতায়। ১১৭ ওভারে বাংলাদেশের রান ৬ উইকেটে ৩৮৯। ৪৪ বলে বলে ১৭ রানে ব্যাট করছেন মিরাজ। ২০৮ বলে ১০১ রানে খেলছেন মুশফিক।
রাওয়ালপিন্ডিতে আজ শনিবার চতুর্থ দিনের খেলা শুরু হয় লিটন-মুশফিকের ৯৮ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে। ওয়ানডে স্টাইলে গতকালই ফিফটি পাওয়া লিটন আজ অবশ্য যেতে পারেননি বেশিদূর। কাল যে নাসিম শাহকে এক ওভারে ১৮ খরচ করিয়ে ফিফটি পূর্ণ করলেন, আজ সেই নাসিমের বলেই লিটনের বিদায়। এক্সট্রা বাউন্সারের ব্যাট ছুঁয়ে দেওয়া লিটন ব্যক্তিগত ৫৬ রানে উইকেটকিপারের গ্লাভসে ক্যাচ। ভাঙে ১১৪ রানের জুটি।
দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে তখন দলকে টানতে থাকেন মুশফিকুর রহিম। লিটন ফিরে গেলে তার সঙ্গী হন মেহেদী হাসান মিরাজ। বরাবর ২০০ বলে মুশফিক পূর্ণ করেন ১০০। যা তার টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১তম শতক। আর এটিই পাকিস্তানের বিপক্ষে মুশফিকের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। টেস্ট ক্রিকেটে মুশফিকুর রহিম তৃতীয় বাংলাদেশি যিনি পাকিস্তানের বিপক্ষে তাদের মাঠে সেঞ্চুরি করেছেন।