এখনই হতাশ না সিমন্স, সকালে দ্রুত অলআউট করতে চান প্রোটিয়াদের
এখনই হতাশ না সিমন্স, সকালে দ্রুত অলআউট করতে চান প্রোটিয়াদের
এখনই হতাশ না সিমন্স, সকালে দ্রুত অলআউট করতে চান প্রোটিয়াদের
চট্টগ্রাম টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন দক্ষিণ আফ্রিকার। ২ উইকেটে ৩০৭ রান নিয়ে প্রথম দিন শেষ করল। একই দিনে ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন ডি জর্জি ও ট্রিস্টান স্টাবস। চট্টগ্রামের ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে খেলা চলছে, তাই এখনই হতাশ হচ্ছেন না হেড কোচ ফিল সিমন্স। বোলারদের আগলে রেখেই সংবাদ সম্মেলন শুরু করেন সিমন্স। প্রোটিয়াদের রান বন্যা দেখে সিমন্স আত্মবিশ্বাস খুঁজছেন পাকিস্তান সিরিজ থেকে। ম্যাচ জয়ের ভাবনাতেই কাল খেলা শুরু করবে বাংলাদেশ।
সারা দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি কেবল দুই উইকেট। তবে ক্যাচ মিস না হলে এই সংখ্যা বাড়তে পারত আরও দুই। তাইজুলের কল্যাণে দুই উইকেট পাওয়া বাংলাদেশের আক্ষেপ আরও দুই উইকেটের। টাইগারদের হেড কোচ ফিল সিমন্সও একই সুরেই কথা বললেন,
'আমি হতাশ, এটা বলতে পারি না। তবে এটি একটি দুর্দান্ত ব্যাটিং উইকেট ছিল। আমি মনে করি বোলাররা পরিশ্রম করেছে এবং ভালো বোলিং করেছে। কয়েকটি সুযোগ মিস করেছে। যা কাজে লাগালে ৪-৫ উইকেট পড়ে যেতে পারত। দিনটা কঠিন গেছে। মুদ্রার উল্টো পিঠ। তাই, আমি হতাশ বলব না।'
চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিন একক আধিপত্য দেখিয়ে শেষ করল দক্ষিণ আফ্রিকা। সারা দিনে কেবল দুইবার উইকেট উৎসবের উপলক্ষ পেয়েছে বাংলাদেশ, আর বাকি সময়ের পুরোটাই গেল হতাশায়। বিপরীতে, জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির বাতাস বইছে প্রোটিয়াদের ড্রেসিংরুমে। আলোক স্বল্পতার কারণে নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ হয় দিনের খেলা, ২ উইকেট হারিয়ে ৮১ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৩০৭।
এই পরিস্থিতি থেকে কিভাবে ম্যাচে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ? নিজেদের পরিকল্পনা জানালেন সিমন্স,
'এখন দলের ভাবনা হলো কাল সকালে এসে যত দ্রুত সম্ভব কিছু উইকেট নিতে হবে, দ্রুত অলআউট করতে হবে। পাকিস্তানে আমরা ভালো ফলাফল করেছি, প্রতিপক্ষ ৪০০-৫০০ রান করলেও আমরা ম্যাচ জিতেছি। জয়ের ভাবনা আছেই। দেখা যাক কাল সকালে কী করতে পারি। সবসময় প্রথমে ম্যাচ জেতার কথা ভাবতে হবে, এরপর অন্য কিছু।'