ফজলহক ফারুকির বোলিং তোপে উড়ে গেল উগান্ডা
- 1
যাকে সরানো হলো ‘অযোগ্য’ বলে, পরামর্শ নিতে হলো ‘অপরিহার্য’ জেনে
- 2
বিসিবি নির্বাচন, ফিক্সিং ইঙ্গিত ও ক্রীড়া উপদেষ্টার ‘সীমিত হস্তক্ষেপ’: আড়ালের গল্প কী?
- 3
শাস্তি এড়াতে এশিয়া কাপে পাকিস্তানের মুখোমুখি হচ্ছে ভারত
- 4
নিজাকাতের প্রিয় খেলোয়াড় সাকিব, স্পিনেই বাজিমাত করতে চায় হংকং
- 5
চ্যাম্পিয়নশিপের স্বাদ পেতে চান, এশিয়া কাপে আশাবাদী লিটন দাস

ফজলহক ফারুকির বোলিং তোপে উড়ে গেল উগান্ডা
ফজলহক ফারুকির বোলিং তোপে উড়ে গেল উগান্ডা
প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে আসা উগান্ডা মাত্র ৫৮ রানে অলআউট। আর তাতেই রাশিদ খানের দল আফগানিস্তান ম্যাচ জিতেছে ১২৫ রানের বড় ব্যবধানে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চতুর্থ সর্বনিম্ন রানে অলআউটের রেকর্ড এটি। উগান্ডাকে এদিন অল্পতেই গুটিয়ে দেওয়ার অন্যতম নায়ক আফগান পেসার ফজলহক ফারুকি। ৪ ওভারে ৯ রান খরচায় নিয়েছেন ৫ উইকেট। যা তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং, এই বিশ্বকাপে প্রথম ফাই-ফার।
১৮৪ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ফজলহক ফারুকির করা প্রথম ওভারেই জোড়া উইকেট হারায় উগান্ডা। এরপর একে-একে তাদের বিপর্যয় বাড়তে থাকে। দলীয় ১৮ রানে তারা হারায় ৫ উইকেট। এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি আফ্রিকা অঞ্চলের দেশটি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চতুর্থ সর্বনিম্ন রানে অলআউটের লজ্জার রেকর্ড গড়েছে।
গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে ১৬ ওভারে ৫৮ রানে অলআউট হয়েছে উগান্ডা। তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে তাদের ইনিংস। আর তাতেই ১২৫ রানের বড় জয় পেয়েছে রাশিদ খানের দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে রানের হিসেবে এটি চতুর্থ বৃহত্তম জয়।
উগান্ডার মাত্র দুজন ব্যাটসম্যান ছুঁতে পারেন দুই অংকের রান। সর্বোচ্চ ১৪ রান আসে রবিনসন ওবুয়ার ব্যাট থেকে। তার ২৫ বলের ইনিংসে ছিল একটি ছয়, যা বিশ্বকাপে উগান্ডার হয়ে ছক্কা হাকানো প্রথম খেলোয়াড়। এছাড়া ৩৪ বলে ১১ রান করেন রিয়াজাত আলি শাহ।
আর ৯ জন ব্যাটসম্যান সিঙ্গেল ডিজিটের স্কোরে আউট হন। ফারুকির ফাইফার ছাড়া আফগানিস্তানের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন নাভিন উল হক ও অধিনায়ক রাশিদ খান।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নামা আফগানিস্তান বড় সংগ্রহ পায় উদ্বোধনী জুটিতেই। দুই ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান জুটিতে তোলেন ১৫৪ রান। উদ্বোধনীতে আফগান ওপেনারদের ১৫৪ রানের জুটি বিশ্বকাপে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের জুটি।
ইনিংসের ১৫তম ওভারে ৪৬ বলে ৭০ রান করে জাদরান ফিরলে জুটি ভাঙে। তিন বল বল আউট হন আরকে ওপেনার গুরবাজ আউট হন। চারটি করে চার ও ছক্কায় গুরবাজ করেন ৪৫ বলে ৭৬ রান।