গতি দিয়ে অভিভূত করলেন মায়াঙ্ক যাদব
- 1
বিসিবি নির্বাচন, ফিক্সিং ইঙ্গিত ও ক্রীড়া উপদেষ্টার ‘সীমিত হস্তক্ষেপ’: আড়ালের গল্প কী?
- 2
আইপিএলের রঙ্গমঞ্চে গেইলের শেষ অঙ্কটা বিষাদের
- 3
বিসিবি নির্বাচনে অংশ নেবেন তামিম, সরে দাঁড়ালেন আকরাম খান
- 4
এশিয়া কাপে দুই বাংলাদেশি আম্পায়ার, ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের দায়িত্বেও তারা
- 5
রেকর্ডবুকে নতুন দাগ, ৩৪২ রানের হারে মুখ খুললেন দক্ষিণ আফ্রিকার কোচ

গতি দিয়ে অভিভূত করলেন মায়াঙ্ক যাদব
গতি দিয়ে অভিভূত করলেন মায়াঙ্ক যাদব
মায়াঙ্ক যাদবের জন্য এক মনে রাখার মতো অভিষেক ম্যাচ ছিল। লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস ফাস্ট বোলার মায়াঙ্কের গতিতে দিশেহারা ছিলেন পাঞ্জাব কিংসের ব্যাটাররা। এই মৌসুমে লক্ষ্ণৌ প্রথম ম্যাচটি জিতে নিল। আর এতে ২১ বছর বয়সী মায়াঙ্কের ভূমিকা থেকে গেল এমনই যে, ম্যাচ শেষে সেরার পুরস্কারও উঠল তার হাতেই।
চার ওভার বল করে ২৭ রান দিয় ৩ উইকেট। মায়াঙ্কের বোলিং ফিগার ছিল এমন আকর্ষণীয়। এর চেয়েও আকর্ষণীয় ছিল মায়াঙ্কের গতি। এত অল্প বয়সে গতির যে ঝড় তিনি তুলেছেন, তা দারুণ আলোচনার সৃষ্টি করেছে। অভিষেক ম্যাচ, প্রথম বলে তুললেন ১৪৭ কিলোমিটার ঘণ্টায়। দ্বিতীয় ওভারে এসে আরো চমকে দিলেন। ঘণ্টায় ১৫৫.৮ গতির যে বল ডেলিভার করেছেন, তা ছিল ২০২৪ আইপিএলের এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গতির বল।
আইপিএলে গতকালের শুরুর আগে বেশ কঠিন সময় পার করতে হয়েছে মায়াঙ্ককে। যেতে হয়েছে চোটের মধ্যে দিয়ে। এমন অবস্থায় সাধারণত ফিরে এসে বল করা সবসময়ই কঠিন। কিছুটা সতর্কতা তো রাখতেই হয়। তবে ২১ বছর বয়সী এই বোলারের সামনে দিশেহারা ব্যাটারদের উপস্থিতি জানান দিচ্ছিল ভিন্ন কিছু। যেখানে বোঝা যায় কতটা ছন্দে থেকে বলগুলো ডেলিভার করেছেন।
মায়াঙ্ক বলেন, “আমি কখনো ভাবিনি আমার অভিষেক এত ভালো যাবে। আমি অন্যদের থেকে শুনেছি, এখানে অভিষেকে কিছু স্নায়ুবিক চাপ কাজ করে। আমাকে সবাই বলেছে, কোনো চাপ না নিতে। শুধু স্ট্যাম্পে বল করে যেতে এবং পেস ব্যবহার করতে। আমি তাই করেছি। “
লক্ষ্ণৌ এর দেওয়া ২০০ রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করতে গিয়ে ১২তম ওভারে কিংসের সংগ্রহ ছিল বিনা উইকেটে ১০২ রান। সেখান থেকে মায়াঙ্কের আগমন ও জনি বেয়ারস্টোকে ফেরানো আবারও ম্যাচে নিয়ে এসেছে লক্ষ্ণৌকে। যার বলে পাঞ্জাবের অধিনায়ক শিখর ধাওয়ান থেকেও প্রশংসা পেয়েছেন মায়াঙ্ক। প্রত্যাশা বাড়িয়েছেন পরের ম্যাচের জন্য।