প্রথম দিনেই বাংলাদেশ হারালো ৮ উইকেট, রান কেবল ২২০
- 1
চলে যাচ্ছেন উড, ব্যাটিং দেখভালের দায়িত্বে সালাউদ্দিন
- 2
সাইফ হাসান: টেস্ট ওপেনার থেকে টি-টোয়েন্টি অলরাউন্ডার, ফিরে আসার গল্পে আছেন এক কোচ
- 3
নাসুম স্কোয়াডে থেকেও একাদশে না থাকাটা পরিকল্পনারই অংশ: সালাউদ্দিন
- 4
জয়ের বাইরেও প্রস্তুতির বার্তা: এশিয়া কাপের আগে কতটা তৈরি বাংলাদেশ?
- 5
সাকিবের ঝলক, তবে জয়ের মঞ্চে সেইফার্টের দাপট

প্রথম দিনেই বাংলাদেশ হারালো ৮ উইকেট, রান কেবল ২২০
প্রথম দিনেই বাংলাদেশ হারালো ৮ উইকেট, রান কেবল ২২০
কলম্বো টেস্টে আজ এমন এক দিন গেল... যেখানে ৮ উইকেট হারিয়ে ৭১ ওভারে বাংলাদেশ রান করতে পারে কেবল ২২০। তবে এদিন এসএসসি গ্রাউন্ডে টাইগার ব্যাটারদের কেউই পাননি ফিফটির দেখা। ওপেনার সাদমান ইসলাম খুব কাছে গিয়েও ব্যর্থ হয়েছেন। সেট হয়েও ইনিংস বড় করতে পারলেন না মুশফিকুর রহিম, লিটন দাস, মেহেদী হাসান মিরাজ।
নাজমুল হোসেন শান্ত শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচেও টস জিতলেন। কোন দ্বিধা না করেই আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ ক্যাপ্টেন। তবে অধিনায়কের সিদ্ধান্তের বিপরীত প্রমাণ করে আসলেন ব্যাটাররা, স্কোরবোর্ডে একশ রান জমা হওয়ার আগেই টপ অর্ডারের চার ব্যাটারকে হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ।
এরপর অবশ্য টাইগারদের জন্য স্বস্তি হয়ে কলম্বোতে আসে বৃষ্টি। ২ ঘন্টারও বেশি সময় পর আবার খেলা শুরু হলে লিটন-মুশফিকের ব্যাটে বাংলাদেশের দারুণ কামব্যাক। তবে চা বিরতির ঠিক আগ মুহূর্তে লিটনকে হারিয়ে আরও বিপদ বাড়ে বাংলাদেশের। ৫৬ বলের ইনিংসে লিটন দাসের ব্যাট থেকে আসে ৩৪ রান। অভিষেক টেস্ট খেলতে নামা সোনাল দিনুশার প্রথম শিকার হলেন লিটন। ভাঙে মুশফিকের সাথে গড়া ৬৭ রানের পার্টনারশিপ।
কলম্বো টেস্টের প্রথম দিনের চা বিরতিতে যাওয়ার আগে ৪৯ ওভারে বাংলাদেশের রান ছিল ৫ উইকেটে ১৪৪। শেষ সেশনের শুরুতেই বাংলাদেশ হারায় অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিমের উইকেট। দিনুশার দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে মুশফিকের ব্যাট থেকে আসে ৩৫ রান।
লিটনের বিদায়ের পর উইকেটে আসা মেহেদী হাসান মিরাজ ৩১ রানের বেশি করতে পারেননি। আর তাতেই দলীয় ১৯৭ রানে ৭ম উইকেট নেই বাংলাদেশের। নাইম হাসানের ব্যাট থেকে আসে ২৫ রান। শেষ বিকেলে অবশ্য আর কোনো উইকেট হারাতে হয়নি বাংলাদেশকে, তাইজুল ইসলাম আর এবাদত হোসেন মিলে দিনের খেলা শেষ করে মাঠ ছাড়েন।
২৪ বল খেলা তাইজুল ৯ রানে অপরাজিত থেকে কাল আবার খেলা শুরু করবেন। তাকে সঙ্গ দেওয়া এবাদতের রান ৫।