সকালের সেশনেই ম্যাচ জেতার চেষ্টা করবে বাংলাদেশ
- 1
অবসরের পরেও মাঠে, প্রশ্নের মুখে মুশফিক-রিয়াদ : প্রশ্নবিদ্ধ ক্রিকেট নীতি ও নৈতিকতা
- 2
নেওয়াজকে বিশ্বসেরা বললেন পাক কোচ, কূটনৈতিক জবাব দিলেন ভারতীয় কোচ
- 3
জাকেরের কণ্ঠে আত্মসমালোচনা, আফগানিস্তানের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয়
- 4
রুটকে ঘিরে হেইডেনের রসিক প্রতিশ্রুতি: সেঞ্চুরি না হলে এমসিজিতে নগ্ন হেঁটে যাবেন!
- 5
ফিল সল্টের ঝড়ো শতকে ইংল্যান্ডের রেকর্ড জয়

সকালের সেশনেই ম্যাচ জেতার চেষ্টা করবে বাংলাদেশ
সকালের সেশনেই ম্যাচ জেতার চেষ্টা করবে বাংলাদেশ
রাওয়ালপিন্ডি জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ। জয়ের জন্য ১৮৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪র্থ দিনশেষে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪২ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। জিততে হলে দরকার আরো ১৪৩ রান। বাংলাদেশ চেয়েছিল আজকেই ম্যাচ শেষ করে দিতে। দুই ওপেনারের শুরুটাও ছিল তেমন। আগ্রাসী মেজাজে ছিলেন জাকির হাসান, মারছিলেন বাউন্ডারি, ওভার বাউন্ডারি। ম্যাচ শেষে সংবাদসম্মেলনে এসে এমন কথাই বলেছেন পেসার হাসান মাহমুদও।
আগামীকাল প্রথম সেশনেই ম্যাচ শেষ করার ইচ্ছের কথা জানিয়েছেন এই পেসার, "এটা আসলে বলা মুশকিল। তবে যদি বৃষ্টি না হলে আজকে আমরা চেষ্টা করতাম যে আজকের মধ্যে কীভাবে শেষ করা যায় অথবা প্রথম সেশনে কীভাবে কালকের শেষ করা যায়।"
৭ ওভার শেষে বাংলাদেশ করে ৪২ রান। ২৩ বলে ২ চার ও ২ ছয়ে করেন ৩১ রান জাকির। ওপেনারদের ব্যাটিং নিয়ে হাসান বলেন, "আসলে আমার মনে হয় তারা বৃষ্টি নিয়ে ভাবেনি। তারা প্রতিটি বল দেখে খেলেছে। বাজে বলকে তারা আক্রমণ করেছে। সেভাবেই প্রতিটি বলকে তারা খেলতে চেয়েছে।"
দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তানকে ১৭২ রানে বেঁধে ফেলার অন্যতম কারিগর পেসার হাসান মাহমুদ। ৪৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ফাইফারের অনূভুতি কেমন ছিলো জানিয়ে হাসান বলেন, "আসলে আমার সতীর্থদের কৃতিত্ব দেওয়া উচিত যারা প্রতিটি বলের পিছনে অনেক পরিশ্রম করে। প্ল্যান আসলে খুবই সিম্পল ছিল। নতুন বল হাতে নিয়ে চেষ্টা করতে হয়েছে লাইন অনুযায়ী বল করে যাওয়া, যেরকমটা অধিনায়ক এবং দল চেয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি নিজেদের প্ল্যানে বল করে উইকেট তোলার চেষ্টা করে যাওয়া।"
নিজের পারফরম্যান্সকে কিভাবে মূল্যায়ন করেন জানতে চাওয়া হলে হাসান বলেন, "আসলে আমি বলতে চাই, ৫ উইকেট পাওয়াটা আনন্দের ব্যাপার, দেশ এবং দলের জন্য গর্বের ব্যাপার। টেস্ট ম্যাচ খেলে একটি ম্যাচে আমরা জিতলাম। এখন আরও একটি ম্যাচে ভালো করতে পারছি এখানেও জেতার সুযোগ রয়েছে। অনেক খুশি আমরা।"
পাকিস্তানের আতিথেয়তা সম্পর্কে হাসান বলেন, "আসলে যখন প্রথমে আসলাম দেখলাম পাকিস্তান অনেক সুন্দর। আবহাওয়া, নিরাপত্তা, শহর সবকিছু দুর্দান্ত ছিল। খাবার কিছুটা (হাসির কারণে বুঝা যায় নাই)। তবে ঠিকাছে এটা, এরকম খাবার খেতে হবে মাঝেমধ্যে। দারুণ সাহায্যপূর্ণ ছিল, স্বাস্থ্যকর ছিল।"