Image

সাজিদ-নোমানের ২০ এ ২০, ইংল্যান্ডকে স্পিন দিয়েই হারাল পাকিস্তান

৯৭ প্রতিবেদক:

প্রকাশ : 2 ঘন্টা আগেআপডেট: 1 সেকেন্ড আগে
সাজিদ-নোমানের ২০ এ ২০, ইংল্যান্ডকে স্পিন দিয়েই হারাল পাকিস্তান

সাজিদ-নোমানের ২০ এ ২০, ইংল্যান্ডকে স্পিন দিয়েই হারাল পাকিস্তান

সাজিদ-নোমানের ২০ এ ২০, ইংল্যান্ডকে স্পিন দিয়েই হারাল পাকিস্তান

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৫৫৬ রান করেও ইনিংস ব্যবধানে হেরেছিল পাকিস্তান। এরপর বাবর আজম, শাহীন শাহ আফ্রিদিদের বাদ দিয়ে স্কোয়াড গঠন, একই ভেন্যু মুলতানে ২য় টেস্টেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে শান মাসুদের দল। স্পিনারদের নৈপুণ্যে পেয়েছে ১৫২ রানের বড় জয়। 

৩ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে এখন ১-১ এ সমতা। সিরিজ নির্ধারণী ৩য় ও শেষ টেস্ট মাঠে গড়াবে ২৪ অক্টোবর থেকে, রাওয়ালপিন্ডিতে। 

টালমাটাল পাকিস্তানের একাদশে বাবর আজমের জায়গা নিয়ে অভিষেকেই আলো ছড়িয়েছেন কামরান গুলাম। ২২৪ বলে ১১৮ রানের ঝলমলে ইনিংস খেলে পাকিস্তানকে ৩৬৬ রানের স্কোর গড়তে সাহায্য করেন এই ব্যাটার। ওপেনার সাইম আইয়ুব করেন ৭৭ রান। 

পাকিস্তানের ৩৬৬ রানের জবাবে ইংল্যান্ড শুরুটা করে দারুণ। বেন ডাকেটের সেঞ্চুরিতে দারুণভাবে এগিয়ে যাচ্ছিল বেন স্টোকসের দল। ২ উইকেট হারিয়ে ২১১ রান তুলে ফেলেছিল তাঁরা। এরপর দৃশ্যপটে আসেন সাজিদ খান। এই অফ স্পিনারের স্পিন বিষে নিল হয়ে ২৯১ রানেই গুটিয়ে যায় ইংলিশরা। ২৬.২ ওভার বল করে ১১১ রান খরচে ৭ উইকেট নেন সাজিদ খান। বাকি ৩ উইকেট নেন বাঁহাতি স্পিনার নোমান আলি।

২য় ইনিংসে কামরান গুলাম ২৬ রানের বেশি করতে না পারলেও সালমান আলি আগার ৬৩ রানে ভর করে ২২১ অব্দি যেতে পারে পাকিস্তান। ইংল্যান্ডের জন্য লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় ২৯৭ রানের। 

২৯৬ রান ডিফেন্ড করতে পাকিস্তান শেষ ইনিংসে আর পেসারদের দিয়ে বল করাতে যায়নি। দুই স্পিনার সাজিদ খান ও নোমান আলি মিলেই করেন ৩৩.৩ ওভার। তাতেই অলআউট হয় ইংলিশরা। 

এযাত্রায় অবশ্য বেশি উইকেট পকেটে পোরেন নোমান আলি। ১৬.৩ ওভারে ৪৬ রান খরচে ৮ উইকেট নেন তিনি। ১৭ ওভারে ৯৩ রান খরচে ২ উইকেট শিকার করেন সাজিদ খান। ইংল্যান্ড ১৪৪ রানে অলআউট হলে ১৫২ রানের জয় তুলে নেয় পাকিস্তান। 

প্রথম ইনিংসের ন্যায় দ্বিতীয় ইনিংসেও ইংল্যান্ডের ১০ উইকেট তুলে নেন সাজিদ-নোমান জুটি। টেস্ট ক্রিকেটে প্রতিপক্ষের ২০ উইকেট দুই বোলার মিলে শিকার করবার ৭ম নজির এটি। 

টেস্ট অধিনায়কত্ব পাবার পর ৬ টি পরাজয়ের পর অবশেষে জয়ের হাসি হাসলেন শান মাসুদ। শান মাসুদকে স্বস্তি এনে দেওয়া জয়ের নায়ক সাজিদ খান পান ম্যাচসেরার পুরষ্কার।

Details Bottom
Details ad One
Details Two
Details Three