চট্টগ্রামে ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস ও টনি ডি জর্জির আক্ষেপ
- 1
বাংলাদেশের কাছে টানা ১১ ওয়ানডে হারের পর জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- 2
ইংল্যান্ডের টম ও স্যাম কারেনের ভাই বেন কারেন জায়গা পেলেন জিম্বাবুয়ের স্কোয়াডে
- 3
ইকবাল হোসেন ইমন একাই হলেন ফাইনাল ও টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড়
- 4
দলের প্রয়োজনেই মিরাজ করেছেন স্লো ব্যাটিং
- 5
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল তিন টেস্টের সিরিজ হওয়া উচিত?
চট্টগ্রামে ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস ও টনি ডি জর্জির আক্ষেপ
চট্টগ্রামে ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস ও টনি ডি জর্জির আক্ষেপ
দ্বিতীয় দিন শেষে চট্টগ্রাম টেস্টে চালকের আসনে দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের ৫৭৫ রানের জবাবে মাত্র ৩৮ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় সংগ্রহের নায়ক টনি ডি জর্জি। ৬ রানে জীবন পেয়ে খেলেছেন ক্যারিয়ার সেরা ১৭৭ রানের ইনিংস।
তাইজুলের বলে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়ে দুইশো রান করতে না পারার আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়েন জর্জি। দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে এই সম্পর্কে তিনি বলেন, " সুযোগ ছিল আমার সামনে। এমন সুযোগ টেস্ট ক্রিকেটে সচরাচর পাবেন না আপনি। এত লম্বা সময় ব্যাট করা, হ্যাঁ অবশ্যই ডাবল এবং তার বেশিও করার সুযোগ ছিল। তবে আজকে হয়ত আমার জন্য এটি ছিল না। তবে উইয়ান এবং বাকিরা এসে সুযোগ কাজে লাগিয়েছে ফলে আমি বেশ খুশি।"
চট্টগ্রামে প্রচণ্ড গরমে লম্বা সময়ে ব্যাটিং করায় অসুস্থ অনুভব করছিলেন জর্জি, টান অনুভব করছিলেন পেশীতে। তবুও খেলা চালিয়ে গেছেন। সংবাদ সম্মেলনে জর্জির কাছে তাই সাংবাদিকদের প্রশ্ন, কীভাবে পারলেন?
উত্তরে তিনি বলেন, "আসলে আমার সারা শরীরেই ক্র্যাম্প হয়েছিল। হাতে বা বাহুর জায়গাগুলো ব্যাটিংয়ের ক্ষেত্রে বেশ জরুরি। আমি চেষ্টা করে গেছি যতটা চালিয়ে যেতে পারি। দলের বাকিরা আমাকে অনেক সাহায্য করে গিয়েছে। যার ফলে আমার ফিরে আসাটা সহজ হয়েছে। এছাড়া বিশেষ করে স্টাবসের সাথে ব্যাট করাটাও কাজে দিয়েছে অনেক। ফলে উতরে যেতে পেরেছি সময়টা।"
চট্টগ্রামে গ্রায়েম স্মিথদের স্মৃতি ফিরিয়ে আনার প্রসঙ্গে এই ব্যাটার বলেন, "হয়ত মাঠটা ভালো, উইকেট ভালো। এমন উইকেটে সেট হলে রাজত্ব করতে পারবেন আপনি। রানা শর্ট বল করেছে কিছু। তবে উইকেট ভালো ছিল। গ্রায়েম, নিল যখন খেলেছিল তখন আমি স্কুলে পড়তাম। আমরা চেষ্টা করছি এভাবে এগিয়ে যাওয়ার।"