বিশ্বকাপে টার্গেট ছিল সুপার এইট, তাই খুশি বিসিবি
বিশ্বকাপে টার্গেট ছিল সুপার এইট, তাই খুশি বিসিবি
বিশ্বকাপে টার্গেট ছিল সুপার এইট, তাই খুশি বিসিবি
বিশ্বকাপ শেষ করে দেশে ফিরেছে নাজমুল হোসেনের দল। গ্রুপ পর্বে ৩টি ম্যাচ জিতে সুপার এইটে উঠা বাংলাদেশ প্রথম দুই ম্যাচ হেরেও সেমিতে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল হাতে। তবে সমীকরণের হিসাব মেলেনি ফের ব্যাটিং ব্যর্থতায়। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের সামর্থ্যের অভাব আর টিম ম্যানেজমেন্টের ভুল কৌশলের পরও বিসিবির কর্তারা বলছেন, দলের খেলায় তারা খুশি।
জয়ের হিসাবে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপই সেরা বাংলাদেশ দলের জন্য। তিনটি জয় যে এর আগে কোনো আসরেই আসেনি! মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আর ওয়েস্ট ইন্ডিজে বোলাররা ভালো করলেও টাইগার ব্যাটাররা পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই ব্যর্থ হয়েছেন চরমভাবে। বাংলাদেশকে হারিয়ে প্রথমবার বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলে আফগানিস্তান। তবুও যে মন খারাপ হয়নি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালকদের।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুস জানালেন তাদের খুশি হওয়ার কারণ,
'বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে আমাদের একটা টার্গেট ছিল দ্বিতীয় রাউন্ডে (সুপার এইট) কোয়ালিফাই করা। সেদিক দিয়ে আমরা কোয়ালিফাই করেছি। অবশ্যই এটা ইতিবাচক দিক যে টার্গেটে পৌঁছতে পেরেছে। দুইভাগে যদি ভাগ করি, তাহলে একদিক দিয়ে টার্গেটে পৌঁছতে পারায় সবাই খুশি।'
'আপনি যদি আরও প্রাপ্তির কথা বলেন, তাহলে আমাদের বোলিং বিভাগে প্রাপ্তি আছে। আমাদের পেসার এবং স্পিনাররা ব্রিলিয়ান্ট বোলিং করেছে। বিশেষ করে রিশাদ। নিজেকে প্রমাণ করতে ওর জন্য এটা বড় মঞ্চ ছিল। সে সব মিলিয়ে ভালোই করেছে। সব মিলিয়ে দেখেন, এই বিশ্বকাপে আমরা ভালো খেলেছি।'
গ্রুপ পর্বে ৩ জয় পেলেও সুপার এইটে জয়শূন্য থেকেই তাই দেশে ফিরতে হয় টাইগারদের।