টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে রান নিয়ন্ত্রণে পরামর্শ দিলেন গাভাস্কার
- 1
মার্টিন ক্রো ও গ্রাহাম থর্পের ব্যাটের অংশ দিয়ে বানানো ট্রফি, লড়াইয়ে নামবে নিউজিল্যান্ড-ইংল্যান্ড
- 2
আইভরিকোস্টকে ৭ রানে অলআউট করে নাইজেরিয়া জিতেছে ২৬৪ রানে
- 3
অধিনায়ক তামিমের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ভারতকে হারাল বাংলাদেশ
- 4
ক্যারিয়ার সেরা র্যাংকিংয়ে তাসকিন, বাকিদের অবনতি
- 5
টি-টেনে জয়ের দেখা পেল সাকিবের বাংলা টাইগার্স
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে রান নিয়ন্ত্রণে পরামর্শ দিলেন গাভাস্কার
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে রান নিয়ন্ত্রণে পরামর্শ দিলেন গাভাস্কার
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) রানের ছড়াছড়ি। যে যেভাবে পারছে বোলারদের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। মাঝেমাঝে দেখে মনে হয়, এটা শুধুই ব্যাটারদের জন্য তৈরি কোনো মাঠ। এখানে বোলারদের জন্য একেবারে কিছুই নেই। সর্বশেষ সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ ও দিল্লি ক্যাপিটালসের মধ্যকার ম্যাচে হায়দ্রাবাদ পাওয়াপ্লের ৬ ওভারে তোলে ১২৫ রান। এমন সব উদাহরণ সামনে এসেছে, যা নিয়ে ভারতের সাবেক নন্দিত ক্রিকেটার সুনীল গাভাস্কার মতামত দিয়েছেন।
কী এমন হলো যে দলীয় সংগ্রহ দুই’শ ছাড়িয়ে গেলেও চিন্তিত হতে হচ্ছে সবসময়। প্রতিপক্ষ যে সেই দুইশো রান পেরিয়ে আরো বড় কিছু করে ফেলতে চায়। বোলাররা যেন নিজেদের কোনো দক্ষতা কাজে লাগাতে পারছে না ভারতের মাটিতে। কিছু কিছু বোলার ব্যতিক্রম থাকছে। তবে বড় দাগে ভাবলে ব্যাটারদের মারকাটারি দৃশ্য চোখে ভেসে উঠছে বেশি।
আজ (রবিবার) ব্রডকাস্টারে কথা বলেছেন গাভাস্কার, দিয়েছেন মতামত। জানিয়েছেন কী করা যেতে পারে ব্যাটারদের এমন একপেশে রান তোলার প্রতিযোগিতা থেকে ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থা জারি রাখার জন্য। এই সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার বলেন, “আমি ক্রিকেট ব্যাটে কোনো পরিবর্তনের কথা বলতে পারি না। কারণ ব্যাটগুলো নিয়ম অনুযায়ী বানানো হয়ে থাকে। তবে আমি দীর্ঘ সময় ধরে বলে আসছি, প্রতিটি মাঠে বাউন্ডারির দৈর্ঘ্য যাতে বাড়ানো হয়।”
বিজ্ঞাপনী বোর্ড থেকে গ্যালারির দূরত্ব থাকে বেশ খানিকটা। গাভাস্কার সেদিকে ইঙ্গিত দিয়েছেন। মাঠে অনেকটুকু জায়গা থাকে, চাইলে বাউন্ডারি চওড়া করা যায়, “আজকের মাঠটা দেখুন। কয়েক মিটার বাড়ানোর জন্য যথেষ্ট জায়গা কিন্তু এখানে আছে। এটা প্রায়শই একটা ছক্কা ও ক্যাচের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দেয়।”
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের এমন মারমার-কাটকাট ধরনে কিছুটা ভারসাম্য হারাচ্ছে ক্রিকেট বলে গাভাস্কার মনে করেন। ঠিক যেন অনুশীলনের শেষ ভাগের মতো মূল ম্যাচের চিত্র দাঁড়িয়েছে। যেখানে কোচের নির্দেশ থাকে আউট অথবা ছক্কা। এমন পরিস্থিতি সামলানোর জন্য বাউন্ডারি দৈর্ঘ্য কিছুটা বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে মনোযোগ দিতে বললেন এই ভারতীয়।