নারীদের বিশ্বকাপে এআই টুলের ট্রায়াল করে সফল আইসিসি
- 1
বাংলাদেশের কাছে টানা ১১ ওয়ানডে হারের পর জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- 2
ইংল্যান্ডের টম ও স্যাম কারেনের ভাই বেন কারেন জায়গা পেলেন জিম্বাবুয়ের স্কোয়াডে
- 3
ইকবাল হোসেন ইমন একাই হলেন ফাইনাল ও টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড়
- 4
দলের প্রয়োজনেই মিরাজ করেছেন স্লো ব্যাটিং
- 5
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল তিন টেস্টের সিরিজ হওয়া উচিত?
নারীদের বিশ্বকাপে এআই টুলের ট্রায়াল করে সফল আইসিসি
নারীদের বিশ্বকাপে এআই টুলের ট্রায়াল করে সফল আইসিসি
আইসিসি সফলভাবে নারীদের খেলায় সোশ্যাল মিডিয়া অপব্যবহার দূর করার জন্য এআই টুলের ট্রায়াল করেছে। বিশ্বকাপ চলাকালীন সোশ্যাল মিডিয়া সাইট গুলিতে সফটওয়্যার ব্যবহার করে নজরদারি চালায় আইসিসি। গোবাবল (GoBubble) অ্যাপটি অপমানজনক শব্দের পাশাপাশি বাজে মন্তব্যগুলিকে তুলে নেয় এবং মুছে দেয় বট থেকে আসা অহেতুক নানা বিষয়বস্তুর বিজ্ঞাপন।
ক্রিকেট খেলাধুলার সবচেয়ে বড় সোশ্যাল মিডিয়া মডারেশন ট্রায়ালের একটি শেষ করেছে। এবং আইসিসি দেখেছে যে খেলোয়াড় বা দলের সোশ্যাল মিডিয়াতে করা প্রায় পঞ্চমাংশ মন্তব্য হয় ক্ষতিকারক বা বট দ্বারা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় আক্রমণের ফলে অনেক ক্রিকেটার মানসিক দিক থেকে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। আইসিসি তাই চাইছে ক্রিকেটারদের মানসিক স্বাস্থ্য যেন ঠিক থাকে। ব্রিটিশ সফটওয়্যার গোবাবলকে তাই বেছে নেয় আইসিসি। এই কোম্পানি এআই কাজে লাগিয়ে আইসিসি, ক্রিকেটার ও দলগুলোর সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলি পরিচালনা করে। পাশাপাশি নোংরা মন্তব্য ছড়ানো, মহিলা বিদ্বেষী মন্তব্য চিহ্নিত করে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে সম্প্রতি সম্পন্ন হওয়া উইমেন্স টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময় আইসিসি এআই টুল নিয়োগ করে, যা প্রযুক্তি কোম্পানি গোবাবল (GoBubble) দ্বারা তৈরি, এটি মূলত অনলাইন বুলিং বন্ধ করার জন্য। ৬০ জন নারী খেলোয়াড় এবং আটটি দলের অ্যাকাউন্ট জুড়ে তারা মোট ১,৪৯৫,১৪৯টি মন্তব্য বিশ্লেষণ করেছে এবং তার মধ্যে ২৭১,১০০টি বর্ণবাদ, যৌনতা, হোমোফোবিয়া এবং অন্যান্য ধরণের অপব্যবহার ছিল। যা রুখে দিয়েছে আইসিসির এক প্রকল্প।
গোবাবল (GoBubble) টুলটি দুটি উপায়ে কাজ করে: ইংরেজি এবং অন্যান্য ভাষায় থাকা অপমানজনক শব্দ তুলে নেওয়ার মাধ্যমে এবং নির্দিষ্ট খেলোয়াড় বা দলকে সুরক্ষিত রাখা, এবং সংশ্লিষ্টতা নেই এমন বিজ্ঞাপন দেওয়া বট সাইটগুলোকে স্ক্যান করা।