Image

চট্টগ্রামে স্মিথ-ম্যাকেঞ্জির ২০০৮ সালের স্মৃতি ফেরালেন টনি জর্জি

৯৭ প্রতিবেদক:

প্রকাশ : 1 মাস আগেআপডেট: 1 সেকেন্ড আগে
চট্টগ্রামে স্মিথ-ম্যাকেঞ্জির ২০০৮ সালের স্মৃতি ফেরালেন টনি জর্জি

চট্টগ্রামে স্মিথ-ম্যাকেঞ্জির ২০০৮ সালের স্মৃতি ফেরালেন টনি জর্জি

চট্টগ্রামে স্মিথ-ম্যাকেঞ্জির ২০০৮ সালের স্মৃতি ফেরালেন টনি জর্জি

দুই ক্যাচ মিসের সুযোগ নিয়ে টেস্ট ক্যারিয়ারে নিজের প্রথম শতক পূর্ণ করতে আর ভুল করেননি প্রোটিয়া ওপেনার টনি ডি জর্জি। সকালের শুরুতেই নামের পাশে যখন জর্জির রান ৬, তখন জীবন পান উইকেটকিপার মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ক্যাচ মিসে। এরপর ফিফটি হাঁকিয়ে জর্জি যখন ৬৭'তে, এবার সামনে দিয়ে যাওয়া বল হাতে জমাতে ব্যর্থ হন স্লিপে দাঁড়ানো সাদমান ইসলাম। 

গ্রায়েম স্মিথ, নেইল ম্যাকেঞ্জির পর দক্ষিণ আফ্রিকার তৃতীয় ওপেনার হিসেবে টনি ডি জর্জি বাংলাদেশের মাটিতে পেয়েছেন টেস্ট সেঞ্চুরির স্বাদ। ২০০৮ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে এই চট্টগ্রামেই ম্যাকেঞ্জি আর স্মিথ হাঁকান জোড়া ডাবল সেঞ্চুরি, তাদের ওপেনিং জুটিতে আসে ৪১৫ রান। ১৬ বছর পর চট্টগ্রামে আরও এক প্রোটিয়া ওপেনারের সেঞ্চুরি, স্মিথ-ম্যাকেঞ্জির রেকর্ডে এবার ভাগ বসালেন জর্জি। সেই ম্যাচে শেষ অব্দি ম্যাকেঞ্জি ২২৬ ও গ্রায়েম স্মিথ ২৩২ রানের ইনিংস খেলে আউট হন। মোহাম্মদ আশরাফুলের দলের বিপক্ষে ইনিংস ও ২০৫ রানে জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। 

চট্টগ্রামে ২০০৮ সালের স্মৃতি ফেরানো টনি ডি জর্জি চাইবেন ইতিহাসগড়া আগের দুই ওপেনারের মতো সেঞ্চুরি টেনে নিয়ে ডাবলের দিকে যেতে। 

মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের পর ক্যাচ মিস করলেন সাদমান ইসলাম, দ্বিতীয় বার জীবন পেয়ে টনি ডি জর্জি করলেন সেঞ্চুরি। সাগরিকায় বাংলাদেশের বোলারদের রীতিমতো ডুবিয়েছেন হতাশায়। জর্জির সেঞ্চুরি দেখে এদিন হয়তো সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছেন পেসার হাসান মাহমুদ। কারণ, হাসানের বলেই যে দুই সেশনে দু'বার জর্জিকে আউট করার সুযোগ তৈরি হয়েছিল।

একের পর এক ক্যাচ তুলেও বেঁচে যাওয়া ওপেনার টনি ডি জর্জি পেলেন টেস্ট ক্যারিয়ারে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি। ইনিংসের ৫৫তম ওভারে মেহেদী হাসান মিরাজকে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ডি জর্জি ছুঁয়েছেন মেডেন টেস্ট সেঞ্চুরি। শতক হাঁকাতে জর্জিকে খেলতে ১৪৬ বল, ৮ বাউন্ডারির বিপরীতে ছক্কা মারেন দুইটি।  

Details Bottom
Details ad One
Details Two
Details Three