৪ ফিফটিতে বাংলাদেশের রান ৩২১
- 1
বিসিসিআইয়ের নতুন কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ৩৪ ক্রিকেটার
- 2
তারকা ক্রিকেটারদের উপস্থিতিতে জমকালো আয়োজনে সিংগাইরে জেপিএল’র ফাইনাল
- 3
বরখাস্ত হওয়ার পর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান হাথুরুসিংহে
- 4
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সেঞ্চুরির ফিফটি এনামুল হক বিজয়ের
- 5
জিতেও পারল না ওয়েস্ট ইন্ডিজ, বিশ্বকাপের টিকিট পেল বাংলাদেশ

৪ ফিফটিতে বাংলাদেশের রান ৩২১
৪ ফিফটিতে বাংলাদেশের রান ৩২১
বাংলাদেশ–ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ ওয়ানডে আজ। যা বাংলাদেশের জন্য হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর মিশন। প্রথম দুই ম্যাচেই সিরিজ হার নিশ্চিত। ধবলধোলাইয়ের শঙ্কা নিয়ে আজ সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে খেলতে নেমে বাংলাদেশ পেয়েছে ৩২১ রানের সংগ্রহ। আবারও ফিনিশিংয়ে দাপট দেখালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও জাকের আলি অনিক। মাঝে সৌম্য সরকার, মেহেদী হাসান মিরাজ খেলেছেন ৭৩ ও ৭৭ রানের ইনিংস।
ওয়ার্নার পার্কে আজকের ম্যাচের আগেই সিরিজ জিতে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সিরিজ খুইয়ে ফেলা মেহেদী হাসান মিরাজের দলের সামনে আজ ছিল হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ। সৌম্য-মিরাজের ১৩৬ রানের পার্টনারশিপের পর রিয়াদ-জাকের আলির হার-না-মানা ১৫০ রানের জুটিতে চড়ে বাংলাদেশ পায় ৩২১ রানের বড় সংগ্রহ।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ওভারেই জীবন পান সৌম্য সরকার। তবে আরেক ওপেনার তানজিদ তামিম আউট হয়েছেন শূন্য রানে। তিনে নামা লিটন দাসও ফিরেছেন শূন্য হাতে। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে আলজারি জোসেফের শিকার জোড়া উইকেট। উইন্ডিজে গিয়ে চরমভাবে ব্যর্থ লিটন দাস। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে আউট হয়েছিলেন ৭ বলে ২ রান করে, দ্বিতীয় ম্যাচে ১৯ বলে করেন ৪ রান। আজ তৃতীয় ওয়ানডেতে হয়েছেন ডাক।
দলীয় ৯ রানে দুই উইকেট হারানো বাংলাদেশকে এরপর স্বস্তি এনে দেন সৌম্য সরকার ও মেহেদী হাসান মিরাজ। এই দুইজন মিলে গড়েন ১৩৬ রানের পার্টনারশিপ। আর তাতেই বড় সংগ্রহের ভিত পায় বাংলাদেশ। দারুণ খেলতে থাকা সৌম্য ব্যক্তিগত ৭৩ রানে দুর্ভাগ্যজনকভাবে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়লে ভাঙে এই জুটি। এরপর মিরাজ প্যাভিলিয়নে ফেরেন ৭৭ রানের ইনিংস খেলে।
পরপর দুই ওভারে মিরাজকে রান আউট, আফিফের উইকেট শিকার করে বাংলাদেশের ইনিংস থমকে দেন শেরফানে রাদারফোর্ড। দলীয় ১৭১ রানে বাংলাদেশ হারায় পঞ্চম উইকেট। এরপর অবশ্য আর কোনো বিপদ ঘটতে দেননি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও জাকের আলি অনিক।
রিয়াদ-জাকেরের অনবদ্য ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ৩০০ রান ছাড়িয়ে স্কোরবোর্ডে জমা করে ৩২১ রান। দুজনেই হাঁকিয়েছেন ফিফটি। ৬৩ বল খেলা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ অপরাজিত থাকেন ৮৪ রানে। জাকের আলি অনিক মাঠ ছাড়েন নামের পাশে ৬২ রান নিয়ে।