Image

পাকিস্তানের কাছে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৯৭ প্রতিবেদক:

প্রকাশ: 1 দিন আগেআপডেট: 4 মিনিট আগে
পাকিস্তানের কাছে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

পাকিস্তানের কাছে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

পাকিস্তানের কাছে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

দুই ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ও তানজিদ হাসান তামিমের ওপেনিং জুটিতেই বাংলাদেশ পেয়ে যায় ১১০ রান। দারুণ শুরুর পরও ফিনিশিংয়ের ব্যর্থতায় ১৯৬ রানে আটকে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। আশা জাগিয়েও দুইশ করা সম্ভব হয়নি। হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর আশায় থাকা বাংলাদেশকে এরপর দুঃস্বপ্ন দেখান মোহাম্মদ হারিস। ওপেনারদের বাইরে তিনি টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান। ১৯৬ রান করেও ৭ উইকেটে হারল বাংলাদেশ।

টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বোচ্চ স্কোরের রেকর্ড গড়েও ম্যাচ জিততে পারেনি বাংলাদেশ। বাংলাদেশের দেওয়া ১৯৭ রানের টার্গেট পাকিস্তান সহজেই টপকে যায়। ওপেনার সাইম আইয়ুব ৫ রানের জন্য ফিফটি মিস করলেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের প্রথম ফিফটি মোহাম্মদ হারিস টেনে নিয়ে যান সেঞ্চুরিতে। আর তাতেই সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের ৭ উইকেটের বড় জয়। 

৩৫ বলে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি ছুঁয়েছেন মোহাম্মদ হারিস। ওপেনার না হয়েও টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি হাঁকানো প্রথম পাকিস্তানি ব্যাটারের কীর্তি গড়লেন। ১৬ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে ১৯৭ করে ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ। তবে ইনিংসের প্রথম ওভারেই মিরাজ পেয়েছিলেন সাহিবজাদা ফারহানের উইকেট। ৪ বল খেলা এদিন ১ রানের বেশি করতে পারেননি। এরপর সমানতালে তান্ডব চালিয়ে ৯২ রানের জুটি গড়েন সাইম আইয়ুব আর মোহাম্মদ হারিস। ৪৫ রান করে সাইম উইকেট হারালে ভাঙে জুটি। 

মাঝে মোহাম্মদ হারিসকে সঙ্গ দিয়ে ১৩ বলে দুটি করে চার ও ছয়ে ২৬ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে যান হাসান নওয়াজ। তবে মোহাম্মদ হারিসকে আর থামাতে পারেনি টাইগার বোলাররা। ৮ চার ও ৭ ছক্কায় ৪৬ বলে ১০৭ রানের হার-না-মানা ইনিংস খেলেন হারিস। ১৬ বল বাকি থাকতেই জিতে যায় স্বাগতিকরা। হোয়াইটওয়াশই হলো টাইগাররা।

আগের দুই ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে বড় জয় পেয়েছিল স্বাগতিকরা। আজ টসে জিতে অবশ্য বাংলাদেশকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান পাকিস্তান ক্যাপ্টেন। তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমনের উদ্বোধনী জুটিতেই ১১০ রান। ওপেনারদের গড়ে দেওয়া শক্ত ভিত অবশ্য তেমন কাজে লাগাতে পারলেন না বাকিরা। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের ইনিংস থামে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৯৬ রানে। 

Details Bottom
Details ad One
Details Two
Details Three