Image

বাংলাদেশের রান ৫৬৫, পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে ১১৭ রানে

৯৭ প্রতিবেদক:

প্রকাশ : 3 মাস আগেআপডেট: 1 সেকেন্ড আগে
বাংলাদেশের রান ৫৬৫, পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে ১১৭ রানে

বাংলাদেশের রান ৫৬৫, পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে ১১৭ রানে

বাংলাদেশের রান ৫৬৫, পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে ১১৭ রানে

রাওয়ালপিন্ডিতে সেঞ্চুরির উদযাপন করতে পারলেও ৯ রানের জন্য ডাবল সেঞ্চুরি মিস করেছেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল। পাকিস্তানের শক্তিশালী বোলিং অ্যাটাকের বিরুদ্ধে অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম সময়ের সাথে ফিরেছেন চেনাছন্দে। একপ্রান্ত আগলে রাখা মুশফিকের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ অবশ্য আগেই পেয়ে যায় লিডের দেখা। এরপর লিড বড় করার কাজটা সারেন মেহেদী হাসান মিরাজ। শেষ পর্যন্ত ৫৬৫ রানে থামে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস।  

প্রথম টেস্টের চতুর্থ দিনের শেষ সেশনে শেষ হয়েছে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস। ৪ ফিফটি আর এক সেঞ্চুরিতে ভর দিয়ে বাংলাদেশ রাওয়ালপিন্ডিতে দেখাল দাপট। পাকিস্তানের ৪৪৮ রানের বাধা টপকে ১১৭ রানের লিড নিয়ে বাংলাদেশ ইনিংস শেষ করে। ১৬৭.৩ ওভার খেলা বাংলাদেশ স্কোরবোর্ডে জমা করে ৫৬৫ রানের বিশাল সংগ্রহ। 

আগের দিন সেঞ্চুরির আক্ষেপে পুড়েন সাদমান, আজ খুব কাছে গিয়েও মুশফিকুর রহিম ছুঁতে পারেননি ডাবল শতক। ১১তম টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে ১৯১ রান করে আউট হন এই দেশসেরা ব্যাটার। মোহাম্মদ আলির অফ স্টাম্পের বাইরের বল তাড়া করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে দেন। 

শুরু থেকেই দুর্দান্ত খেলা মুশফিক তুলে নেন ক্যারিয়ারের এগারো নম্বর সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরি ছুঁতে মুশফিক খেলেছেন ২০০ বল। বাংলাদেশের হয়ে তারচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি আছে কেবল মুমিনুল হকের (১২)। নিজের ১১তম টেস্ট সেঞ্চুরি হলেও পাকিস্তানের বিপক্ষে এটিই মুশফিকের প্রথম।

মুশফিকের বিদায়ের পর উইকেটে আসা হাসান মাহমুদ ১৮ বল মোকাবিলা করেও রানের দেখা পাননি। দায়িত্বশীল ব‍্যাটিংয়ে তখনও দলকে টানতে থাকেন মিরাজ। ক্যারিয়ারের ৭ম ফিফটি হাঁকানো মিরাজ অবশ্য ব্যক্তিগত ৭৭ রানে হারান উইকেট। ততক্ষণে বাংলাদেশ পেয়ে যায় ১০৯ রানের লিড। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের ইনিংস থামে ৫৬৫ রানে। ১১৭ রানে পিছিয়ে থেকে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামবে স্বাগতিকরা। 

পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩ উইকেট শিকার করেন নাসিম শাহ। শাহীন শাহ আফ্রিদি, খুররম শাহজাদ ও মোহাম্মদ আলি যথাক্রমে নেন দুটি করে। বাকি ১ উইকেট যায় স্পিনার সাইম আইয়ুবের ঝুলিতে। তবে ৪১ ওভার বল করা সালমান আলি আঘাকে অবশ্য প্রথম ইনিংসে থাকতে হয় উইকেটশূন্য।

Details Bottom