

৩য় দিন বাংলাদেশ নিজেদের ২য় ইনিংসে ২২১ রানে অল আউট হওয়ায় অষ্ট্রেলিয়ার জন্য টার্গেট দাঁড়ায় ২৬৫! মিরপুরের মাঠ বলেই এই পুঁজিতেও জয়ের স্বপ্ন দেখেছিল বাংলাদেশ।

বোলিংয়ে শুরুটাও দুর্দান্ত ছিল। ২৮ রানেই নেই অষ্ট্রেলিয়ার দুই উইকেট, স্বপ্নটা বড় হচ্ছিল কিন্তু শেষ বিকেলে ক্যাচ মিসের কল্যাণে বেঁচে যাওয়া অস্ট্রেলিয়ার সেরা দুই ব্যাটসম্যান স্মিথ-ওয়ার্নার গড়ে ফেলেন দারুন এক জুটি। ২৮/২ থেকে দুজনে ১০৯/২ নিয়ে মাঠ ছাড়েন।
জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার দরকার ছিল ১৫৬ রান হাতে ৮ উইকেট ও দুই দিন। চতুর্থ দিন সকালে ব্যাট করতে নেমেই ওয়ার্নার -স্মিথ দারুন শুরু করেন। ওয়ার্নারতো ৭৫ রানে দিন শুরু করে সেঞ্চুরিও পেয়ে যান। দুজনে মিলে স্কোরবোর্ডে যোগ করে ফেলেন ১৩০ রান, তখনই দলের ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভাব সাকিবের।
দলীয় ১৫৮ রানে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন ওয়ার্নার কে,আউট হওয়ার আগে করে যান ১১২। এর পরই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়তে থাকে অস্ট্রেলিয়ার । ম্যাচও ঘুরে যায় বাংলাদেশের দিকে। ওয়ার্নারের পর স্মিথ, ওয়েডকেও নিজের শিকার বানান সাকিব।
মাঝে তাইজুল তুলে নেন হ্যান্ডকম্ব ও আগার এর উইকেট। ফলে ১৫৮/২ থেকে সাকিব – তাইজুলের ঘূর্নিতে ৭ উইকেটে ১৯৯ নিয়ে লাঞ্চে যান অজিরা। জয়ের জন্য বাংলাদেশের চাই তিন উইকেট আর অস্ট্রেলিয়ার ৬৬!
Tags: বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া