

আসন্ন এশিয়া কাপ সামনে রেখে দল নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নির্বাচকমণ্ডলী। মূলত প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। উপস্থিত ছিলেন, অন্য দুই নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন ও আব্দুর রাজ্জাক।
ফিটনেস টেস্টে সাধারণত বিপ টেস্ট ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ব্যবহার হয় ইয়ো-ইয়ো টেস্টও। বিপ টেস্টের মতো আরেকটু উন্নত সংস্করণ এই ইয়ো-ইয়ো টেস্ট। প্রধান নির্বাচক জানিয়েছেন, আগামী ৩ তারিখ থেকে ৩২ জন খেলোয়াড় ইয়ো-ইয়ো টেস্ট প্রদান করবেন। এছাড়াও ৫ বা ৬ তারিখের দিকে ২১-২২ জনের স্কোয়াড ঘোষণা করবে বিসিবি। যারা এশিয়া কাপের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করবে।
“ফিটনেস ক্যাম্প শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। ৩ তারিখে ইয়ো-ইয়ো টেস্ট আছে। আমরা দেখতে চাচ্ছি, সব প্লেয়ারের ফিটনেস লেভেলটা কোন জায়গায় আছে। ৩২ জন প্লেয়ার আমরা রেডি করেছি। ওরা এসে ইয়ো-ইয়ো টেস্টটা করে যাবে। এর আগে আমরা ২১ বা ২২ জনের একটা স্কোয়াড দিচ্ছি, ৫-৬ তারিখের দিকে। ওরা স্কিলটা করবে এশিয়া কাপের জন্য।”
প্রধান নির্বাচকের কাছে প্রশ্ন গেল, দল নির্বাচনে তাঁর ‘একক’ ভূমিকা কতটুকু। অবশ্য নির্বাচক জানালেন, এখানে দলীয়ভাবে সকল সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে থাকে। সবাই বসে, আলোচনা করে দলের জন্য যা ভালো, সেই সিদ্ধান্ত হয়ে থাকে। সেখানে কোচ, অধিনায়ক, নির্বাচকমণ্ডলী– সকলের উপস্থিতিই থাকে।
“এটা একটা টিম গেম। এখানে দলীয়ভাবে সবকিছু করা হয়। আমরা সিলেকশন প্যানেলে যারা আছি, সবাই আলোচনা করে, সবকিছু সিদ্ধান্ত নিয়েই কিন্তু প্রেসিডেন্ট স্যারের কাছে এপ্রুভের জন্য দিই। এখানে একা কোনো সিদ্ধান্তই নেওয়া হয় না। যদি কেউ চিন্তা করে থাকে, সেটা ভুল ধারণা।”