

বড় দলের বিরুদ্ধে যদি ম্যাচ জিততে হয়, তাহলে আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলাটাই মুখ্য। রাত পোহালেই ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ওয়ানডে সিরিজ। তাই ঘুরে-ফিরে হেড কোচ হাথুরুসিংহের সামনে এল আক্রমণাত্মক ক্রিকেটের ইস্যু। হাথুরুর ভাষ্য, ‘আমাদের ছেলেরা তো আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলে’।
বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলতে পারে না; এই বাক্যটা পছন্দ না চন্ডিকা হাথুরুসিংহের। তিনি এমনটা বিশ্বাসও করেন না।
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজ শুরুর আগের দিন অফিসিয়াল সংবাদ সম্মেলনে এসে হাথুরুসিংহে বলেন,
‘আমি শেষবার যখন এখানে ছিলাম তখনও বাংলাদেশ দল আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলেছে। আমি এটা বিশ্বাস করি না যে ছেলেরা আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলে না। আমরা আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলি, আপনি শুধু ব্যাটারদের দিয়ে আক্রমণাত্মক ক্রিকেটকে সংজ্ঞা হিসেবে ধরতে পারেন না। আক্রমণাত্মক ফিল্ডিং সেট করাও এর একটা অংশ।’
আক্রমণাত্মক ক্রিকেট বলতে শুধুই যে পাওয়ার হিটিং তা নয়। হাথুরুসিংহের মতে, আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলার অনেক পথ থাকে একজন খেলোয়াড়ের সামনে।
এবং সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা সাজাচ্ছেন টাইগার হেড কোচ হাথুরুসিংহে,
‘আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলার অনেক রাস্তা আছে। শুধু মাঠের বাইরে বল পাঠানোই আক্রমণাত্মক ক্রিকেট না। খেলোয়াড়দের মাঝে এই মনোভাবটাও আনার চেষ্টা করছি, ফিল্ডিং, বোলিং বা ব্যাটিংয়ে হোক। এই পরিকল্পনাতেই সামনে এগোতে চাই।’