

মিরপুর শের-ই-বাংলায় ম্যাচ চলাকালীন বাইরের খাবার নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। আর ভেতরের চিত্র তো পুরোপুরি ভয়াবহ রকম; ৩০ টাকা মূল্যের দুই লিটারের পানি স্টেডিয়ামে বিক্রি হয় ১০০ টাকায়। ১০ টাকা মূল্যের চিপস হয়ে যায় ২০-২৫। এর কারণ কি জানতে চাইলে বিসিবি সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরীর ভাষ্য, আমাদের আরও এলার্ট থাকতে হবে।
স্টেডিয়ামে দর্শকদের জন্য বিক্রি করা খাবারের উচ্চমূল্য নিয়ে অভিযোগ উঠে প্রত্যেক সিরিজেই। এর থেকে প্রতিকারও যে মিলছে না সহজে। খাদ্যের চড়া দাম, তবুও কিনতে হচ্ছে দর্শকদের।
স্টেডিয়ামে খেলা উপভোগ করতে আসা দর্শকদের জন্য খাবারের বেহাল অবস্থার বিষয়ে গণমাধ্যমের এক প্রশ্নের জবাবে বিসিবি সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন বলেন,
‘এই বিষয়টা আমাদের কানে এসেছে। বিপিএল প্লে-অফের আগে সবাইকে ডেকে এলার্ট করা হয়, যদি তারা আর এমন করে বা আমাদের কানে আসে আমরা ভবিষ্যতে তাদের দায়িত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে বিবেচনা করব না।’
বিসিবি একেক খাবারের নির্দিষ্ট মূল্য ঠিক করে দেওয়ার পরও চলছে ব্যবসায়ীদের অবাধ দৌরাত্ম্য।
‘টেন্ডারের সময় দাম নির্ধারণ করা থাকে। সরকারও তো অনেক নিয়মকানুন বেঁধে দেয়। তারপরও তো অনেক বিষয় চলে আসে। আমাদের তাই আরও এলার্ট থাকতে হবে। আমরা আমাদের স্বেচ্ছাসেবীদের বলে দিয়েছি এমন কিছু দেখলে তাৎক্ষনিকভাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে। আমার মনে হয় প্লে-অফে এর প্রভাবও পড়েছিল।’