

বিপিএল আর বিতর্ক যেন একে অপরের সঙ্গী। নবম আসর মাঠে গড়াতে বাকি প্রায় দেড় মাস। তবে তার আগেই নানা কান্ডে বিতর্কিত দেশের একমাত্র ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট। নতুন করে উন্মোচিত হওয়া গড়পড়তা লোগো নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে। যদিও বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল থেকে দেওয়া হয়েছে ব্যাখ্যা।
জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে মাঠে গড়াবে বিপিএলের নবম আসর। যা সামনে রেখে ২৩ নভেম্বর রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে অনুষ্ঠিত হয় প্লেয়ার্স ড্রাফট। একই দিন উন্মোচিত হয় নতুন লোগোও।
লোগো চেয়ে দিন কয়েক আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেদের পেইজে পোস্ট করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি। পরে চারটি বাছাইকৃত লোগো র ছবি দিয়ে ভিন্ন এক পোস্টে দর্শকদের কাছে ভট চাওয়া হয়।
তবে চারটি লোগোর মান নিয়েই উঠে প্রশ্ন। বিসিবির মতো একটি পেশাদার সংস্থার লোগো অমন গড়পড়তা হওয়াতে নেতিবাচক আলোচনা হয়। আজ চূড়ান্ত যে লোগোটি উন্মোচন হয়েছে সেটির মানও খুব বেশি আকৃষ্ট করেনি দর্শকদের। কিন্তু বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল বলছে এই লোগো আইসিসি ও অন্যান্য বড় ফ্র্যাঞ্চাইজিদের সাথে কাজ করা ডিজাইনার দিয়ে বানিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে ড্রাফট শেষে সাংবাদিকদের বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক বলেন,
‘বিপিএলে আমাদের লোগোটা নতুন, নবম আসর থেকে শুরু। আমরা মিডিয়া, দর্শক…আমাদের ফেসবুক পেইজ, টুইটার সহ যতগুলো জায়গায় যোগাযোগ করা যায়…দর্শকদের একটা চাহিদা ছিল যুগোপযোগী একটা লোগো যেন আমরা বানাই। সেটার আলোকে প্রথমে আমরা কিছু ডিজাইনিং হাউজ থেকে লোগো নিই।’
‘সেগুলো আমাদেরও যে খুব ভালো লেগেছে তা না..এরপরও আমরা কিছু আন্তর্জাতিক এজেন্সি থেকে নিই। যাদের লোগোটা নির্বাচিত হয়েছে তারা আইসিসি সহ আন্তর্জাতিক ইভেন্ট, অন্যান্য ক্লাব, ফ্র্যাঞ্চাইজিদের লোগো ডিজাইন করে। এই লোগোটা আমাদের পছন্দ হয়েছে, মোটামুটি ভালো সাড়া পাওয়ার পরই আমরা এটা নির্বাচন করেছি।’