

ফেসবুকে যেমন এক পোস্টে অনেক কিছু লেখার সুযোগ আছে, টুইটারে তেমন নেই। তাই লম্বা কিছু লিখতে হলে টুইটারে থ্রেড শব্দটা জনপ্রিয়। যেখানে গোটা লেখে কয়েক খন্ডে টুইট করা হয়। বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের পর বাংলাদেশি সমর্থকদের যে অভিযোগের পাহাড় তা খন্ডন করতে জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকার, ক্রিকেট বিশ্লেষক হার্শা ভোগলে বেছে নিলেন টুইটার থ্রেড।
যেখানে প্রথম টুইটে হার্শা ভোগলে লেখেন, ‘ফেইক ফিল্ডিং ইস্যুতে, সত্যি কথা হচ্ছে এটা কেউ দেখেনি। আম্পায়রদ্বয় এটা দেখেননি, দুই ব্যাটার দেখেননি, আমরাও দেখিনি। নিয়মের অনুচ্ছেদ নম্বর ৪১.৫ এ অবশ্য এর জন্য শাস্তির বিধান আছে, তবে যেখানে কেউ দেখেনি, সেখানে আপনি কি করতে পারেন?’
On the fake fielding incident, the truth is that nobody saw it. The umpires didn’t, the batters didn’t and we didn’t either. Law 41.5 does make provision for penalising fake fielding (the umpire still has to interpret it thus) but no one saw it. So what do you do!
— Harsha Bhogle (@bhogleharsha) November 3, 2022
থ্রেডের পরবর্তী টুইটে তিনি লেখেন, ‘আমি মনে করি না কেউ আউটফিল্ড ভেজা এটা নিয়ে অভিযোগ করতে পারে। সাকিব সঠিক বলেছেন যে এটা ব্যাটিং দলকে সাহায্য করবে। আম্পায়ার ও কিউরেটরদের যতক্ষণ সম্ভব ততক্ষণ খেলা চালিয়ে যাবার চেষ্টা করতে হবে। তারা এটা দারুণভাবে করেছেন বলেই সর্বনিম্ন সময় নষ্ট হয়েছে।’
এই দুই যুক্তি খন্ডনের পর হার্শা আরেক টুইটে লেখেন, ‘সুতরাং বাংলাদেশে আমার বন্ধুরা, দয়া করে লক্ষ্যে পৌছাতে না পারার কারণ হিসাবে ফেইক ফিল্ডিং বা ভেজা আউটফিল্ডকে দেখো না। যদি কোন এক ব্যাটার শেষ অব্দি থাকতো, বাংলাদেশ ম্যাচটি জিততে পারতো। এখানে আমাদের সবার দোষ আছে। আমরা যখন অজুহাত খুজতে থাকি তখন আমরা উন্নতি করতে পারি না।’
So, for my friends in Bangladesh, please don’t look at fake fielding or wet conditions as a reason for not reaching the target. If one of the batters had stayed till the end, Bangladesh could have won it. We are all guilty of it….when we search for excuses, we don’t grow.
— Harsha Bhogle (@bhogleharsha) November 3, 2022