

শারীরিক ও মানসিক অবসাদের কারণে পুরো দক্ষিণ আফ্রিকা সফর থেকেই ছুটি চেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। যা আমলে নিয়ে বিসিবিও তাকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি দেয়। কিন্তু সাকিব নিজেই পরে সিদ্ধান্ত বদলে পুরো সফরের জন্যই নিজেকে উন্মুক্ত করেন।
কিন্তু দ্বিতীয় ওয়ানডের পরই খবর পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালে ভর্তি। সুযোগ থাকলেও সাকিব সিরিজের মাঝপথে দেশে ফেরেননি। বরং ইতিহাস গড়া তৃতীয় ওয়ানডে জিতে সিরিজ নিশ্চিত করে তবে ফেরেন দেশে। আলোচনা ছিল দেশে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে অন্তত দ্বিতীয় টেস্টের আগে দলের সাথে যোগ দেবেন, তবে শেষমেশ তা হয়নি।
সাকিবের শাশুড়ি দীর্ঘদিন ধরে ভুগছিলেন ক্যান্সারে। চিকিৎসাধীন ছিলেন রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে। অবস্থার অবনতি হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায় ওয়ানডে সিরিজ চলাকালীন সময়েই।
তিনি না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন গতকাল রাত আড়াইটার দিকে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আজ বাদ জোহর নরসিংদিতে তার দাফন অনুষ্ঠিত হবে।