

২৭ বছর বয়সী বাবর আজম তিন ফরম্যাটেই পাকিস্তানের অধিনায়ক। তিন ফরম্যাটেই সমান তালে রান করা বাবর সাদা বলের দুই ফরম্যাটের র্যাংকিংয়েই আছেন শীর্ষে। ২০১৫ সালে ওয়ানডে অভিষেকের পর চলতি বছর পর্যন্ত ৫০ ওভারি ক্রিকেটে নিজের ফর্ম ধরে রেখেছেন বাবর। লাহোরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১ম ওয়ানডেতে গড়েছেন এক রেকর্ড।
২৯ মার্চ অজিদের বিপক্ষে ৫৭ রানের ইনিংস খেলার পথে ৪০০০ ওয়ানডে রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন বাবর আজম। ১৪ ওয়ানডে সেঞ্চুরি ও ১৮ ফিফটির মালিক বাবর মাত্র ৮২ ইনিংসেই ৪০০০ এর গন্ডি পার করলেন।
অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তা পায়নি স্বাগতিক পাকিস্তান https://t.co/SkOtvcSh6Q
— Cricket97 (@cricket97bd) March 29, 2022
অবশ্য বাবর আহমের চেয়ে ১ ইনিংস কম খেলে ৪০০০ রান পূর্ণ করেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটার হাশিম আমলা। তাই বাবর আজম দ্রুততম ৪০০০ রান করার ক্ষেত্রে (ইনিংসের বিচারে) ২য়।
এশিয়ার মধ্যে অবশ্য বাবর আজমই দ্রুততম। ৪০০০ রান পূর্ণ করতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্যার ভিভ রিচার্ডসের লেগেছিল ৮৮ ইনিংস। ইংলিশ ব্যাটার জো রুটের ৯১ ইনিংস। সমান ৯৩ ইনিংস খেলে ৪ হাজারি ক্লাবের সদস্য হয়েছিলেন ভারতের ভিরাট কোহলি ও অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নার।
ইনিংসের বিচারে ওয়ানডেতে দ্রুততম ৪০০০ রান-
হাশিম আমলা (দক্ষিণ আফ্রিকা)- ৮১
বাবর আজম (পাকিস্তান)- ৮২
স্যার ভিভ রিচার্ডস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)- ৮৮
জো রুট (ইংল্যান্ড)- ৯১
ভিরাট কোহলি (ভারত)- ৯৩
ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া)- ৯৩
কুইন্টন ডি কক (দক্ষিণ আফ্রিকা)- ৯৪
শিখর ধাওয়ান (ভারত)- ৯৫
গর্ডন গ্রিনিজ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)- ৯৬
কেন উইলিয়ামসন (নিউজিল্যান্ড)- ৯৬।
বাবর আজম প্রথম ১০০০ রান করতে খেলেছিলেন ২১ ইনিংস। ২০০০ রান পূর্ণ করতে খেলতে হয়েছিল আরও ২৪ ইনিংস। ২০০০ থেকে ৩০০০ এ যেতে খেলেছিলেন ২৩ ইনিংস। ৩০০০ থেকে ৪০০০ এ যেতে মাত্র ১৪ ইনিংস খেলতে হয় বর্তমান ক্রিকেট দুনিয়ার অন্যতম সেরা এই ব্যাটারকে।