

বিশ্বের ধনী বোর্ডের তালিকায় বাংলাদেশ ক্রকেট বোর্ড (বিসিবি) আছে উপরের দিকেই। স্বাভাবিক সময় তো বটেই করোনার ভয়াল থাবা পড়া সময়েও আর্থিক দিক থেকে বেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে দেশের ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বরং গত তিন বছরের আয়ই আগের ছয় বছরের প্রায় সমান।
করোনাকালে বিশ্বের বড় বড় বোর্ডগুলো কর্মী ছাঁটাই, বেতন কর্তনের মত পন্থা অবলম্বন করলেও বিসিবিকে যেতে হয়নি সেদিকে। এমনকি এই কঠিন সময়ে ক্রিকেট খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, কোচদের ছাড়াও সাহায্য করেছে অন্যান্য খেলাধুলার সাথে জড়িতদেরও।
বিসিবির বর্তমান বোর্ডের মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি বছরেই। দুই মেয়াদে নির্বাচিত ও একবার সরকার মনোনিত সভাপতি সহ টানা ৯ বছর সভাপতির দায়িত্বে নাজমুল হাসান পাপন।
আজ (২৬ আগস্ট) রাজধানীর একটি হোটেলে বর্তমান বোর্ডের সর্বশেষ বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই নিজেদের অর্জন তুলে ধরতে গিয়ে পাপন আর্থিক অবস্থার জানান দেন।
তিনি বলেন, ‘বড় বড় বোর্ডগুলো করোনায় মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত। বড় বড় দেশগুলো আইসিসি থেকে টাকা লোন নিচ্ছে বা চাচ্ছে। সে জায়গায় আমরা ক্রিকেটের বাইরেও অনেককে সাহায্যের চেষ্টা করে গেছি। ২০১২ থেকে ২০১৮ এই ছয় বছরে আমরা ৩৩ মিলিয়ন ডলারের বেশি পেয়েছি স্পনসর সহ অন্যান্য খাত থেকে। সেখানে গত ৩ বছরেই সেটা ২৯ মিলিয়ন ডলার, করোনা পরিস্থিতি সত্ত্বেও।’
আরও পড়ুনঃ
তবে কি পরবর্তী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না নাজমুল হাসান পাপন?
চলতি বছরই একই সময়ে বাংলাদেশের দুইটি জাতীয় দল খেলবে
ভবিষ্যতে বোর্ড সভাপতি ছাড়াই বিসিবি চলতে পারবে বিশ্বাস পাপনের
সর্বসাধারণের খেলার জন্য মাঠ কিনবে বিসিবি