

হোম এবং অ্যাওয়ে ভিত্তিতে আবারও খেলতে দেখা যাবে বিগ ব্যাশের দলগুলোকে। ২০২১-২২ সালের বিগ ব্যাশ লিগে তেমনই আয়োজন করতে যাচ্ছে বিগ ব্যাশ কর্তৃপক্ষ। করোনা মহামারীর কারণে গত আসরে এ পদ্ধতি স্থগিত ছিল।
দলগুলো ৭টি ম্যাচ নিজেদের হোমে এবং বাকি ৭টি ম্যাচ অ্যাওয়েতে খেলবে। এরপর ফাইনাল সিরিজ অনুষ্ঠিত হবে। ৭টি রাজ্যের ১৪টি ভেন্যুতে পরিদর্শন করা হয়েছে। জিলংয়ে জিএমএইচবিএ স্টেডিয়াম এবং কফস হারবারে কফস হারবার আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ম্যাচ আয়োজিত হবে।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া বুধবার বিগ ব্যাশের ১১তম সংস্করণের সূচি নির্ধারণ করেছে। ৫ ডিসেম্বর থেকে পরের বছর ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত বিগ ব্যাশ টুর্নামেন্ট চলবে। এ সময় অ্যাশেজ চলাকালে টুর্নামেন্টে নিজেদের দেশের অনেক বড় তারকাদের দেখা যাবে না। অ্যাশেজের পর ৮টি বড় দিন রয়েছে, যেখানে তারকা ক্রিকেটারদের খেলতে দেখা যেতে পারে। তবে অ্যাশেজের পরপরই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ থাকায় ওয়ানডে স্পেশালিস্টদের জাতীয় দলে যেতে হবে।
৫ ম্যাচের ফাইনাল সিরিজে ২১ জানুয়ারি শুক্রবার থেকে শুরু হবে। পরপর তিনদিনে এলিমিনেটর, কোয়ালিফায়ার ও নকআউটের ম্যাচগুলো হবে। ২৬ জানুয়ারি বুধবার চ্যালেঞ্জার ম্যাচ হবে। ২৮ জানুয়ারি শুক্রবার ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে।
📅 #BBL11 SCHEDULE 📅
A full home-and-away fixture, plus finals before the end of January. Summer holidays set ✅
DETAILS: https://t.co/ldXiuE4H0M pic.twitter.com/HjspFvyfZz
— KFC Big Bash League (@BBL) July 14, 2021
এদিকে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া দলগুলোর জন্য বিদেশি খেলোয়াড়দের ড্রাফট নিয়ে কাজ করছে। তাদের আগের পদ্ধতি অনুযায়ী প্রতিটি দল ৩ জন করে বিদেশি খেলোয়াড় নিতে পারবে। আফগানিস্তান ও ইংল্যান্ড অবশ্য ৪ জন করে নেয়। বোর্ড আশা করছে বিদেশি খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণে টুর্নামেন্ট আরও জমে উঠবে। চুক্তির নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে এবং দলগুলো তাদের স্কোয়াড আরও সমৃদ্ধ করতে পারে বলে নিশ্চয়তা দিয়েছে বোর্ড।