
কেন রিচার্ডসন

করোনা ভাইরাস উপসর্গ দেখা দেওয়ায় দিন কয়েক আগে কোয়ারেন্টাইনে যেতে হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার পেসার কেন রিচার্ডসনকে। যদিও পরে পরীক্ষা নীরিক্ষায় পজিটিভ প্রমাণিত হননি। পুরো ব্যাপারটি খোলাসা করতে গিয়ে এই পেসার জানান শুরুতে মজা হিসেবেই নিয়েছিলেন।
অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার মাঠে গড়ানো একমাত্র ম্যাচটি যেটি আবার ছিল ক্লোজ ডোর। শূন্য গ্যালারির ঐ ম্যাচের আগেই রিচার্ডসন ছিটকে যান দল থেকে। মূলত তার গলা ব্যথাটাকে গুরুত্বের সাথে নিয়েই দলের বাকি সদস্যদের কাছ থেকে আলাদা করা হয়।
উপসর্গ দেখা দেওয়া, কোয়ারেন্টাইনে যাওয়া ও পরীক্ষায় নেগেটিভ প্রমাণিত হওয়ার পর ফিরে আসা প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে রিচার্ডসন জানান, ‘আমি ঝুঁকিতে ছিলাম কারণ শেষ দুই সপ্তাহে আমি বিদেশে ভ্রমণ করি। আবার চারটি লক্ষ্মণের একটির উপস্থিতি ছিল আমার মধ্যে। আর সেজন্যই পরীক্ষা করানো হয়।’
‘আমি প্রথমে ভেবেছি সবাই মজা করছে। কিন্তু দলের চিকিৎসক বেশ গুরত্বের সাথেই নিয়েছেন। তিনি সঠিক কাজটা করছেন কিনা তা নিশ্চিত হতে অনেকের সাথেই ফোনে কথা বলেন। আমি অনেক বড় সোয়াব পেয়েছি, যা আমার দেখা সবচেয়ে বড়।’
‘এটি আমার নাক ও মুখের পেছনে আটকাতে হয়েছে সুতরাং এটা কোন আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা ছিলনা আমার জন্য। তবে সচেতনতা ও সতর্কতার স্বার্থে এমন কিছু করেও আমি খুশি। পজিটিভ হবেনা আশা করেছিলাম এবং ভাগ্যক্রমে সেটিই হয়েছে। আমি ভালোই আছি এবং বাইরের নির্মল বাতাশ নেওয়ার অনুমতি পেয়েছি।’