

চড়া দামেই এবার মুশফিকুর রহিমকে দলে ভিড়িয়েছে আবাহনী লিমিটেড। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন আবাহনী মুশফিকের কাঁধে দিয়েছে অধিনায়কত্বের ভারও। মিস্টার ডিপেন্ডেবল বলে খ্যাত মুশফিক আবাহনীর আস্থার মূল্য দিলেন ১ম ম্যাচেই। দলের বিপর্যয়ের সময় উইকেটে আসা এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি। লিস্ট এ ক্রিকেটে যেটি তার ১২ তম শতক।
মিরপর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন আবাহনী লিমিটেডের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। আবাহনীর হয়ে ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে নামেন লিটন কুমার দাস ও মোহাম্মদ নাইম শেখ।
শুরুটা অবশ্য ভুলে যাবার মতো হয় আবাহনীর। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে রনি হোসেনের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফিরতে হয় লিটন দাসকে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে রানের বন্যা বইয়ে দেওয়া এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান ফেরেন শুন্যহাতে।
২য় ওভারের ১ম বলে জয়নুল ইসলামের বলে উইকেটরক্ষক ধীমান ঘোষকে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরের পথ ধরেন মোহাম্মদ নাইম শেখও। ধীরে শুরু করা নাজমুল হোসেন শান্ত ফেরেন ইনিংসের ১২ তম ওভারে (৩২ বলে ১৫ রান করে)। দলকে ৫৫ রানে রেখে সাজঘরে ফেরেন আমিনুল ইসলাম বিপ্লব (২৬ বলে ১৪)। ৯ বলে ৩ রান করে আফিফ হোসেন ধ্রুব যখন ৫ম ব্যাটসম্যান হিসাবে সাজঘরে ফেরেন আবাহনীর রান তখন ৬৭।
মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতকে নিয়ে ৬ষ্ঠ উইকেট জুটিতে মুশফিকুর রহিম ইতোমধ্যে পার করেছেন ১০০ রানের গন্ডি।
দলের বিপর্যয়ের সময়ে উইকেটে আসা মুশফিক শুরুতে রান তোলেন ধীর গতিতে। পরে যত সময় পার হয়েছে, মারমুখী হয়েছেন মুশফিক। ৮ চার, ৩ ছক্কায় ১১০ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মুশফিক।
বঙ্গবন্ধু ডিপিএলে আজ মাঠে গড়িয়েছে আরো দুই ম্যাচ। সাভারের বিকেএসপি’র (বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) ৪ নম্বর গ্রাউন্ডে লিজেন্ডস অব রুপগঞ্জ মুখোমুখি হয়েছে ওল্ড ডিওএইচএস স্পোর্টস ক্লাবের। ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলি স্টেডিয়ামে প্রাইম দোস্লেশ্বর স্পোর্টিং ক্লাব খেলছে ব্রাদার্স ইউনিয়নের বিপক্ষে।
আরো পড়ুনঃ