

শ্রীলঙ্কা ‘এ’ দলের বিপক্ষে চারদিনের ম্যাচের সিরিজে নাজমুল হোসেন শান্তর রান ছিলো ৪ ও ৯। ফরম্যাট বদলে ওয়ানডে সিরিজেও লঙ্কান ‘এ’ দলের বিপক্ষে বলার মতো রান পাননি শান্ত। তিন ম্যাচে রান করেছিলেন ২৪, ২১ ও ২। আজ জাতীয় লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলতে নেমে করেছেন ২৩ রান। ৩৩ বলে ৪ চারে ২৩ রান করে রুবেল হোসেনের বলে বোল্ড হয়েছেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।
জাতীয় লিগে টায়ার-১ এর দ্বিতীয় রাউন্ডে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছে রাজশাহী ও খুলনা। এই ম্যাচ দিয়েই মাঠের ক্রিকেটে ফিরলেন মুস্তাফিজুর রহমান।
খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে রাজশাহীকে ব্যাট করাতে পাঠান খুলনা বিভাগীয় দলের অধিনায়ক আব্দুর রাজ্জাক।
খুলনার হয়ে প্রথম ওভার করতে আসেন মুস্তাফিজুর রহমান। নিজের করা প্রথম ওভার থেকে ৪ রান দেন মুস্তাফিজ। ঐ ওভারে একমাত্র বাউন্ডারি মারেন মিজানুর রহমান। পরের ওভারে ঐ মিজানুর রহমানকেই ফেরান ফিজ। ইনিংসের তৃতীয় ওভারের শেষ বলে মুস্তাফিজের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন মিজানুর রহমান।
দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে রাজশাহীকে এগিয়ে নিতে থাকেন জুনায়েদ সিদ্দিকী ও ফরহাদ হোসেন। ১ উইকেটে ৭৪ রান নিয়ে লাঞ্চ বিরতিতে যায় রাজশাহী। লাঞ্চের পর ৪৫ রান করা ফরহাদ হোশেনকে নুরুল হাসান সোহানের ক্যাচ বানিয়ে ফেরান মুস্তাফিজুর রহমান।
দলীয় ১২১ রানের মাথায় তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসাবে আউট হন শান্ত। প্রতিবেদন লেখার সময় ৪৩ ওভারে রাজশাহী ১২৪/৩। উইকেটে আছেন জুনায়েদ সিদ্দিকী ও মুশফিকুর রহিম।
রাজশাহী একাদশঃ
জুনায়েদ সিদ্দিকী, মিজানুর রহমান, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, ফরহাদ হোসেন (অধিনায়ক), ফরহাদ রেজা, তাইজুল ইসলাম, শফিউল ইসলাম, সানজামুল ইসলাম, মোহাম্মদ শাকির হোসেন (উইকেটরক্ষক) ও মোহর শেখ অন্তর।
খুলনা একাদশঃ
ইমরুল কায়েস, সৌম্য সসরকার, মোহাম্মদ মিঠুন, তুষার ইমরান, এনামুল হক বিজয়, মেহেদী হাসান মিরাজ, কাজী নুরুল হাসান সোহান (উইকেটরক্ষক), খান আব্দুর রাজ্জাক (অধিনায়ক), মুস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন, আল আমিন হোসেন।