

আগের দিন ২ উইকেটে ৬৬ রানে দিন শেষ করে ঢাকা মেট্রো। তৃতীয় দিন শুরুতে ভালো কিছুর ইঙ্গিত দিয়েও প্রথম সেশনটা নিজেদের করতে পারেনি মাহমুদউল্লাহর ঢাকা মেট্রো। অন্যদের ব্যর্থতার ভীড়ে লড়াই চালাচ্ছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, লাঞ্চের আগে ৫ উইকেটে ১৫৭ রান তুলতে পারে মেট্রো।
দ্বিতীয় দিন শেষে মার্শাল আইয়ুব ২১ ও শামসুর রহমান অপরাজিত ছিলেন ২৬ রানে। তবে আঘাত পাওয়া মার্শাল আজ নামেননি ব্যাট হাতে। শামসুর রহমানের সাথে ক্রিজে আসেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দুজনে মিলে স্কোরবোর্ডে যোগ করেন ৫০ রান, চট্টগ্রামের অভিষিক্ত বোলার মাসুম খানের বলে শামসুর ফিরলে ভাঙ্গে জুটি। মজার বিষয় চট্টগ্রামের হয়ে এখনো পর্যন্ত বল করা পাঁচজনের মধ্যে চারজনেরই এই ম্যাচে দিয়ে হয়েছে অভিষেক।
১৮০ মিনিট ক্রিজে থেকে ১১৩ বলে ৫৫ রান করে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পরেন শামসুর। এরপর লেগ স্পিনার মিনহাজুল আবেদিন আফ্রিদি দ্রুত দুই উইকেট তুলে নিলে ১৩৯ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে বসে ঢাকা মেট্রো। আফ্রিদির বলে ফেরার আগে মোহাম্মদ আল আমিন ও সৈকত আলি দুজনেই করেন সমান ৫ রান।
ঢাকা মেট্রোর হয়ে লড়াই করে যাচ্ছেন তিন বছর পর জাতীয় লিগ খেলতে নামা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। লাঞ্চ বিরতিতে যাওয়ার আগে ১০৪ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ৪৬ রানে আছেন অপরাজিত। ৩১ বলে ৩ রান করে তাকে সঙ্গ দেওয়া চেষ্টা করছেন জাবিদ হোসেন।
চট্টগ্রামের হয়ে ৫২ রান খরচায় দুই উইকেটে তুলে সেরা বোলার মিনহাজুল আবেদিন আফ্রিদি। এছাড়া নোমান চৌধুরী ৪২ রানে ও মাসুম খান ২৩ রানে একটি করে উইকেট নেন। এর চট্টগ্রাম নিজেদের প্রথম ইনিংসে তাসামুল হকের ৯০ রানের ইনিংসে ভর করে ২৯০ রান তোলে।