

নিজে আনন্দে ভাসলেন, ভাসালেন দেশের মানুষকে। দ্যা ওভালের বাংলাদেশী সমর্থকদের উল্লাসের উপলক্ষ তৈরী করে দিয়ে নিজের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের নবম শতকের দেখাটা তামিম ইকবাল পেলেন একদম চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মঞ্চেই। টুর্নামেন্টটির অষ্টম আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে বাংলাদেশ মুখোমুখি হয়েছে স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। আর সে ম্যাচেই তামিম করে বসলেন অনবদ্য এক শতক।
টসে হেরে সৌম্য সরকারকে সাথে নিয়ে তামিম ইকবাল এদিন নেমেছিলেন বাংলাদেশের ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে। ৫৬ রানের সাবলীল জুটিতে দলকে লড়াই করার ভিত এনে দিয়ে সৌম্য বিদায় নিয়েছিলেন ব্যক্তিগত ২৮ রানে। তামিম ইকবাল ঠিকই একপাশ আগলে রেখে খেলছিলেন ধীরে সুস্থেই।
ওয়ান ডাউনে ইমরুল কায়েসকে নিয়ে ৩৯ রানের আরও একটি জুটি গড়ে ৭১ বলে তামিম তুলে নেন নিজের অর্ধশতক। দলীয় ৯৫ রানে ইমরুলের বিদায়ের পর মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে তামিম এগোতে থাকেন শতকের পথে।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে মুশফিককে সঙ্গে নিয়ে তামিম গড়েন শতরানের জুটি। এ জুটিতে রান যখন ১১৯, নিজের মোকাবেলা করা ১২৪তম বলটা মিড অনে ঠেলে দিয়েই তামিম তুলে নেন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশের হয়ে দ্বিতীয় শতক। ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও তামিমের এটি দ্বিতীয় শতক।
১২৪ বল খেলে ১১ চার আর এক ছক্কায় তামিম সাজান তার ইনিংস।