

দিন যত যাচ্ছে পরিণত হচ্ছে টাইগাররা। বাড়ছে ম্যাচের সংখ্যাও। দু’বছরে প্রায় ৩০ টি ওয়ানডে আর ১৬ টি টেস্ট ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ দল। এমনটিই জানালেন বোর্ড সহ-সভাপতি মাহবুব আনাম।
আগামী দু’বছর ব্যস্ত সূচী পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ দল। সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যস্ত সূচী পাওয়ার যোগ্য দাবীদার বলাই যায়।
এর আগে ২০১৫ থেকে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ খেলেছে ৩৮ টি ওয়ানডে আর ১৪ টি টেস্ট ম্যাচ। যার মধ্যে ২০১৬ সালে খেলেছে মাত্র দু’টি টেস্ট ম্যাচ। দূর্ভাগা বাংলাদেশ বলাই যায়।
তবে খুশির খবর, আগামী ২০১৯ বিশ্বকাপ পর্যন্ত ২১ মাসে ৩০ টি ওয়ানডে আর ১৬ টি টেস্ট খেলার সম্ভাবনা রয়েছে টাইগারদের সামনে। যে সূচী শুরু হবে চলতি মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ দিয়ে।
দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে রয়েছে দুটি টেস্ট, তিনটি ওয়ানডে আর দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। এরপরই রয়েছে ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ।
এছাড়াও আগামী বছরের জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ রয়েছে। মে মাসে রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আছে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ। রয়েছে ২টি টেস্ট, ৩টি ওয়ানডে ও একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জুনে ২টি টেস্ট ও ৩ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।
২০১৯ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে ২টি টেস্ট ও ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ রয়েছে। মে মাসে পাকিস্তানের বিপক্ষে আছে ২টি টেস্ট, ৩টি ওয়ানডে ও একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ।
অক্টোবরে নিউজিল্যান্ড সিরিজে ২টি টেস্ট, ৩টি ওয়ানডে ও একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ রয়েছে। ২০২০ সালের মে মাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২টি টেস্ট, ৩টি ওয়ানডে ও একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ রয়েছে। এপ্রিলে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২টি টেস্ট ও ৩ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ রয়েছে বাংলাদেশের।